মানুষ বিনোদনের জন্য ওয়েব প্ল্যাটফর্মকে এখন পুরোদমে কাজে লাগিয়েছেন। নানান ওয়েব মিডিয়াতে বহু সিরিজ রিলিজ হচ্ছে,যার রস চেটেপুটে গ্রহণ করছে নেট ভক্তরা।
তারা সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখুক না কেন, বাড়িতে বসে সিরিজ দেখার মজা আলাদা। এটা এখন দর্শকরা বুঝে গেছেন।
কখনোই এই ওয়েব সিরিজগুলো সকলের সামনে দেখা যাবে না। অবশ্যই প্রাইভেসি মেনে। এই রকমের ওয়েব সিরিজগুলোকে দেখার জন্য আরও অতিরিক্ত শরীরী খেলা দেখানো হচ্ছে। বড়দের সামনে অথবা ছোটদের সামনে একেবারেই দেখা যাবে না।
সম্প্রতি বোল্ড ওয়েব সিরিজ নিয়ে চর্চায় রয়েছে। বিভিন্ন ওয়েব প্ল্যাটফর্ম যেমন-উল্লু, প্রাইম শর্টস, সিনে প্রাইম ও taak।এখানে শারীরিক সম্পর্ককে কেন্দ্র করে বহু গল্প নিয়ে সিরিজ রিলিজ করা হচ্ছে।এই ওয়েব সিরিজগুলো শুরু করা হয়েছে, যেটা দেখে নতুন প্রজন্ম রীতি মতন পাগল।
এই প্রজন্ম তাদের হাতেই এখন একটা করে স্মার্ট ফোন রয়েছে। ব্যস্তময় জীবনে যখন টেলিভিশনের সিনেমা দেখার সময় পায় না, ঠিক সেই সময় রাতে এই স্মার্ট ফোনের মাধ্যমে OTT প্ল্যাটফর্মে ঘোরাঘুরি করছে।এই সিরিজগুলো দেখতে গেলে প্রাইভেসি মেইনটেইন করে দেখা দরকার।
কিছুদিন আগে উল্লু প্ল্যাটফর্মে ‘চার চার’ বলে একটি ওয়েব সিরিজ রিলিজ হয়েছে। এই ওয়েব সিরিজটি মানুষের মনের সাড়া জাগিয়েছে। এখানে দেখানো হয়েছে, ফুলশয্যার রাতের ঘটনা। ফুলশয্যার রাতে এক দম্পতি, তারা নিজেদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সময় কাটিয়েছেন। তাদের মধ্যে একটা সমস্যা হচ্ছে খাট নিয়ে। সেই খাটে প্রচন্ড আওয়াজ হচ্ছে। সেটার জন্য নতুন কনে বেশ বিরক্ত।
সবসময়ে তার স্বামীকে বোঝানোর চেষ্টা করছে খাট বদলাতে। না হলে আর তার পক্ষে এই ভাবে শারীরিক সম্পর্ক করা সম্ভব নয়। গল্প শুরু হতেই দেখা যাচ্ছে, একদিন খাবার টেবিলে সেই নতুন কনের শশুর-শাশুড়ি বসে রয়েছেন। নতুন বৌমা রান্নাঘরে খাবার বানাচ্ছে শ্বশুরমশাই ভীষণ মজা করে খাচ্ছেন।এবার ছেলে আসছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হেঁটে।
সেটা দেখে ছেলেটির বাবা তাকে প্রশ্ন করে, তার এমন অবস্থা কেন?
ছেলেটির মা উত্তরে বলেন সেই খাটের জন্য। ছেলেটির বাবা কিছুতেই চান না, সেই খাট বিক্রি করতে। ওই খাট এবার কি বদল হবে? নাকি অন্য পথে বইবে গল্প? তার জন্য ওয়েব সিরিজটি দেখে ফেলতে হবে।