সেই ১৯৮৪ সালে তাপস পালের বিপরীতে ‘অবোধ’ চলচ্চিত্রের কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তার অভিষেক ঘটে। এরপর ‘তেজাব’ দিয়ে দর্শকদের নজর কাড়েন তিনি। ২০০২ পর্যন্ত চুটিয়ে হিট ছবি উপহার দেন তিনি। পরবর্তীতে ২০০৭ এ কামব্যাক করেন ‘আজা নাচলে’ ছবির মাধ্যমে। তিনি হলেন মাধুরী দীক্ষিতের (Madhuri Dixit)।
এখন ডাক্তার স্বামী ও দুই ছেলেকে নিয়ে দিব্যি আছেন অভিনেত্রী। ব্যাক্তিগত জীবনে তেমন কোনো সমালোচনার মধ্যে দিয়ে যাননি তিনি। অতীত জীবনে বা বলিউডে কেরিয়ার গোছানোর সময় খারাপ অভিজ্ঞতার কাহিনী রয়েছে।
মাধুরীর জীবনে অপ্রীতিকর ঘটনার সাক্ষী হন বিনোদ খান্না (Vinod Khanna)। ‘অমর আকবর অ্যান্তনি’, ‘চাঁদনি’, ‘মুকাদ্দার কা সিকন্দর’ এর মতন হিট ছবি উপহার দিয়েছিলেন একটা সময়। এই বিনোদ খান্না অর্থাৎ অক্ষয় খান্নার বাবা ১৯৮৮ সালে একটি মুভি করেন মাধুরীর সঙ্গে। ছবির নাম ছিল ‘দয়াবান’ (Dayavan)।
এই দয়াবান মুভিতে শ্যুটিং করার সময় বিনোদ খান্না একটু বেশি কামুক হয়ে গিয়েছিলেন মাধুরীর উপর। একটি রোম্যান্টিক সিনে মাধুরী রাজি হয়েছিলেন। চুম্বন পর্ব চলছে। মাধুরী ভেবেছিলেন খুবই সামান্য সময়ের জন্য এবং বিনোদ খান্না তার থেকে বয়সে বড় তাই কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু, বিনোদ খান্না মাধুরীর ঠোঁটের লোভ সামলাতে পারেননি, তিনি চুম্বনের নেশায় কামড় দিয়ে বসেন। মাধুরী পরবর্তীতে নিজেই এই ঘটনার কথা জানান এও জানান যে, তিনি বিনোদ খান্নার সঙ্গে আর কোনো ছবি সাইন করেননি।