আংশিক লকডাউন প্রথম দিন থেকে রাজ্য পুলিশের কড়া নজরদারি,সমস্ত মানুষকে সচেতন করতে বিভিন্ন এলাকায় এলাকায় মাইকিং

Published By: Khabar India Online | Published On:

টুঙ্কা সাহা, খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, আসানসোলঃ ১লা মে থেকে রাজ্যের মুখ্য সচিব ঘোষণা করেন, করোনার বৃদ্ধির জেরে আপাতত রাজ্যে আংশিক লকডাউন। কিন্তু সরকারি এই ঘোষণা কে সাধারণ মানুষ যে তোয়াক্কা করে না তার প্রতিরূপ দেখা গেল জায়গায় জায়গায়।

যেখানে নিয়মাবলীতে সরাসরি বলা হয়েছিল সকাল ৭ টা থেকে বেলা ১০টা পর্যন্ত এবং বিকেল ৩টা থেকে ৫টা বাজার হাট খোলা থাকবে। কিন্তু সময়সীমার কোনো প্রকার পাত্তা দিলো না ব্যাবসায়ীরা। বারাবনি বিধানসভার অন্তর্গত সালানপুর,রূপনারায়ানপুর,দোম হানি,বারাবনি,দেন্দুয়া এবং চিত্তরঞ্জন সহ বিভিন্ন এলাকায় সময়সীমার উর্ধে দোকানপাট, সবজি বাজার খোলা ছবি ধরা পড়ল। যেখানে এই অঞ্চল গুলিতে করোনার প্রকোপ হুহু করে বেড়ে চলেছে দিনের পর দিন সেই জায়গায়।

আরও পড়ুন -  আট লক্ষ টাকার ব্রাউন সুগার পাচারের পথে গ্রেফতার এক নার্সিং ট্রেনীং ইন্সটিটিউটের এক ছাত্রী

বারাবনি বিধানসভার কোন দোকানদার সাধারণ মানুষ এই নিয়ম পালন করছেন না। এই ঘটনা দেখে স্থানীয় প্রশাসনের তরফ থেকে পুলিশ এসে সমস্ত বাজারে মাইকিং করেন এবং সাধারণ মানুষকে সচেতন করে দোকান বন্ধ করতে অনুরোধ করেন। সঙ্গে একথাও বলা হলো মাইকিং এর মাধ্যমে পরবর্তী ক্ষেত্রে এই নিয়ম যে বা যারা মানবে না প্রশাসন তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আরও পড়ুন -  first Lakshmi Pujo: মা ও মেয়ের একসাথে প্রথম লক্ষ্মী পুজো

এই প্রসঙ্গে এক ব্যবসায়ী বলেন, তাদের দোকান খুলতে প্রায় ১০টা বেজে যায় তবে তারা দোকানে কি বিক্রি করবে ? এর থেকে ভালো এক বেলা দোকান খোলা হোক আর এক বেলা বন্ধ করে দেওয়া হোক।

আরও পড়ুন -  লকডাউনের মেয়াদ কি হবে আগামীকাল জানা যাবে, পশ্চিমবঙ্গের লাভ হয়েছে, বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন

তাছাড়া এইদিন পুলিশের তরফে জানানো হয়, সাধারণ মানুষকে সচেতনতা যদি না বৃদ্ধি পায়,কেউ যদি নিজে থেকে এই সব নিয়ম না মানে তাহলে প্রশাসন এইভাবে প্রচার করেও বা দোকান বন্ধ করে কোন লাভ হবে না।তাই অনুরোধ সচেতন থাকুন নিজে বেঁচে থাকুন এবং অপরকে বাঁচিয়ে রাখুন।