শীতকালে কেন বিয়ে করবেন ?

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইনঃ আসছে শীতকাল। অনেকেই বলে থাকেন, শীত আর বিয়ের সঙ্গে মধুর একটা সম্পর্ক জড়িয়ে আছে। বুদ্ধিমানরা শীতেই বিয়ে করে! আর শীত মানেই বিয়ের মৌসুম। তবে বলা আর বাস্তবে কিছুটা সামঞ্জস্যতাও আছে। আসলেই শীতে বিয়ে করার কিছু সুবিধা রয়েছে।
চলুন জেনে নিই শীতে বিয়ে করার ৭টি সুবিধা-

পরিশ্রমে সুবিধা: বিয়েতে আয়োজকদের অনেক পরিশ্রম করতে হয়। দাওয়াত, খাওয়া-দাওয়া, প্যান্ডেল- কতো কাজই না করতে হয় বিয়েতে! সাধারণত গরমের দিতে একটু পরিশ্রম করলেই হাপিয়ে উঠতে হয়। কিন্তু শীতের দিনে এক্ষেত্রে বাড়তি সুবিধা।

আরও পড়ুন -  সমস্ত জল্পনার অবসান

সাজগোজে স্বস্তি: শীত ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে দীর্ঘ সময় মেকআপ থাকে না। গরমে-ঘামে মেকআপে সমস্যা সৃষ্টি হয়। কিন্তু শীতের সময় বিয়ের সাজগোজ সহজ হয়। তাই বর-কনে ছাড়া বাকিরাও বিয়েবাড়ির সাজের আনন্দ নিতে পারে।

ডেকোরেশন: শীতকালে রজনীগন্ধা, অর্কিড, গাঁদা, গোলাপ, জুঁইসহ নানান টাটকা ফুল পাওয়া যায়। তাই কৃত্রিম ফুলের প্রয়োজন হয় না। চাইলে পুরো বিয়ের অনুষ্ঠানই ফুল দিয়ে সাজানো যায়।

আরও পড়ুন -  Avneet Kaur: ব্রা পরে বাইরে অভিনেত্রী, সাহসিকতার সীমা অতিক্রম করলেন

ফল কেনার ঝামেলা নেই: সাধারণত গরমের সময় নানান মৌসুমী ফল পাওয়া যায়। যেমন শীতে আম, লিচুর ফলন খুব একটা নেই। তাই শীতের সময় বিয়ে হলে মৌসুমী ফল কেনার ঝামেলাও নেই।বিদ্যুৎ বিলে সাশ্রয়: শীতকালে ফ্যান চালাতে হয় না। আবার দ্রুত ঘুমানোর একটা তাড়া থাকে। তাই সব লাইট-টিভিও তাড়াতাড়ি বন্ধ হয়ে যায়। এতে মাসিক বিদ্যুৎ বিল একবারেই কম হবে।

আরও পড়ুন -  ৪ জন নারীর সঙ্গে সম্পর্ক ছিল জুনিয়র বচ্চন-এর, ঐশ্বর্য্য ছাড়াও

মশারি টানানোর ঝামেলা নেই: শীতকালে মশা কম থাকে। আবার অনেকে কাথা-কম্বল মুড়ি দিয়ে ঘুমালে মশা কামড়ানোর সুযোগ নেই। তাই শীতে বিয়ে হলে বেশিরভাগ সময় মশারি দরকার হয় না।

হানিমুনে সুবিধা: বিয়ের পর খুব বেড়ানো যায়। রোদের তাপ নেই, ক্লান্তি নেই। নতুন মানুষটির হাত ধরে নতুনের স্বাদটা ভালোই উপভোগ করা যায় শীতে। সূত্র – ডেইলি বাংলাদেশ।