Sweta Bhattacharya: খুব ছোট ঘরে থাকতেন শ্বেতা

Published By: Khabar India Online | Published On:

শ্বেতা ভট্টাচার্য (Sweta Bhattacharya)। গত বছর দেব (Dev)-এর বিপরীতে ‘প্রজাপতি’-তে অভিনয় করে বড় পর্দায় ডেবিউ হয়েছে। শ্বেতার শেষ ধারাবাহিক ‘সোহাগ জল’ টিআরপি কম থাকার জন্য খুব অল্প দিনের মধ্যেই অফ এয়ার হয়েছে।

শ্বেতা আবারও ফিরছেন ছোট পর্দায়। আগামী 18 ই ডিসেম্বর থেকে জি বাংলার পর্দায় সম্প্রচারিত হতে চলেছে নতুন ধারাবাহিক ‘কোন গোপনে মন ভেসেছে’। দর্শকদের উপহার দিতে চলেছে রণজয় বিষ্ণু (Ranojoy Bishnu) এবং শ্বেতার নতুন জুটি।

সম্প্রতি টিম ‘কোন গোপনে মন ভেসেছে’-র কলাকূশলীরা উপস্থিত হয়েছিলেন জি বাংলার গেম শো ‘দাদাগিরি’-র মঞ্চে। শোয়ের সঞ্চালক ‘মহারাজ’ সৌরভ গাঙ্গুলী (Sourav Ganguly)-র সামনে উঠে এল শ্বেতার জীবন সংগ্রামের অনেক কথা। শ্বেতা বলেন, একসময় তিনি মা-বাবার সাথে যে ঘরে থাকতেন তা যথেষ্ট ছোট। শ্বেতার সবসময়ই মনে হত, মা-বাবাকে ভালো রাখতে হবে। দিনের পর দিন কাজ করে বর্তমানে মা-বাবাকে দুটি ফ্ল্যাট এবং একটি বাড়ি উপহার দিয়েছেন।

আরও পড়ুন -  Vaifonta Festival: শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে ভাইফোঁটা উৎসব পালিত হয়, ভাইয়ের মঙ্গল কামনায়

সৌরভকে তিনি এই কথা বলতেই প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক বলেন, এত অল্প সময়ের মধ্যে শ্বেতা যখন দুটি ফ্ল্যাট এবং একটি বাড়ি করতে পেরেছেন, তাহলে তিনি যেখানে চাকরি করেন, সেখানে তাহলে সৌরভও যেতে চাইবেন।

দুটি ফ্ল্যাট এবং একটি বাড়ির সত্যতা জানা না থাকলেও এর আগে শ্বেতার জীবন সংগ্রামের বিভিন্ন কাহিনী তিনি নিজেই সামনে নিয়ে এসেছেন। তাঁর মা এবং বাবা দুইজনেই অসুস্থ। দুইবার শ্বেতার মা কার্ডিয়াক অ্যারেস্টে আক্রান্ত হয়েছেন। ফলে শ্বেতা মাকে বাড়িতে একা রেখে আসতে ভয় পান। চোখের সামনে রাখতে মাকে শুটিংয়ে নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছিলেন।

সংসার সম্পূর্ণ ভাবেই শ্বেতার উপর নির্ভরশীল। এর ফলে আর্থিক কারণে অপছন্দ হলেও মাচা শো করতেই হয় তাঁকে।
নতুন ধারাবাহিকে গ্রামের মেয়ের ভূমিকায় অভিনয় করছেন শ্বেতা। শহরে এসে পরিচিত ব্যক্তির খোঁজ করতে গিয়ে খারাপ চক্রের নজরে পড়ে। মেয়েটি নিজেকে বাঁচাতে পালিয়ে যায়। সে দ্বিগ্বিদিক জ্ঞান শূন্য হয়ে রাস্তায় দৌড়ে পালানোর সময় একটি গাড়ির সাথে অ্যাক্সিডেন্ট হতে হতে বেঁচে যায় সে।

আরও পড়ুন -  Petrol Price: পেট্রোল-ডিজেলের দাম কলকাতায় কতো হলো? জানুন

এর পর গাড়ি থেকে নেমে আসে এক পুরুষ। সে বুঝতে পারে, মেয়েটি বিপদে পড়েছে। আবার এই মেয়েটি তাঁকে বিশ্বাস না করে পালাতে গিয়ে আবারও দুষ্কৃতীদের মুখে পরে। আবার সে ফিরে আসে ওই ব্যক্তির সামনে। সব প্রশ্নের উত্তর মিলবে আগামী 18 ই ডিসেম্বর।

আরও পড়ুন -  উড়ান প্রকল্পের আওতায় হায়দ্রাবাদ-নাসিকের মধ্যে স্পাইস জেটের বিমান পরিষেবার সূচনা