মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুঁজি বাড়ানোর সুযোগ দিচ্ছেন পুজোর আগেই, মধ্যবিত্তদের মুখে ফুটল হাসি

Published By: Khabar India Online | Published On:

আর কিছুদিনের মধ্যে মা আসছেন। দুই মাস বাকি পুজোর। কেউ পুজোর সময় বিজনেস করবে বলে পুঁজি বাড়িয়েছে।যাদের পুঁজি খুবই কম অথবা একেবারেই নেই তারা কি করবেন?

তারা কোথা থেকে পুঁজি পাবেন?এবারে রাজ্য সরকার পাশে এলেন সেই সব ব্যবসায়ীদের পিছনে যাদের পুঁজির অঙ্ক কিছুই নেই,বা খুবই সামান্য।

রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া HRA মিটিয়ে দিতে চলেছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার। আশ্বাস দিয়েছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আবার নতুন পদক্ষেপ নিল রাজ্য সরকার। হকারদের পাশে এলেন মুখ্যমন্ত্রীর সরকার। সেই সব হকার যাদের পুঁজি যৎসামান্য,যারা সামান্য উপার্জন করে চলেছেন।

আরও পড়ুন -  TMC এখন ডাস্টবিন ও বৃদ্ধাবাস হয়ে গেছে, বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ

যেমন ট্রেনে বাসে চলতে গিয়ে প্রতিদিন হকারদের মুখোমুখি হই, যাদের হাতে থাকে নানান দৈনন্দিন জিনিস। যেগুলো খুব কম দামে পাওয়া যায়।সেই হকারদের পাশে থাকছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিভাবে?

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বহু প্রকল্প চালু করেছেন সাধারণ মানুষের জন্য। এখন তিনি দাঁড়াতে চলেছেন হকারদের পাশে। সূত্রের খবর, হকারদের স্বাবলম্বী করে তুলতে সরকার, ৩ দফায় মোট ৮০ হাজার টাকা ঋণ (Bank Loan) দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। নবান্ন সূত্রে খবর, ৩৫ হাজার ৩৩৮ জন হকার ইতিমধ্যে ঋণ পেয়েছেন। রাষ্ট্রয়াত্ত ব্যাঙ্কগুলিই এই ঋণগুলি দিচ্ছে।

আরও পড়ুন -  বেডরুম রোম্যান্স মোনালিসা এবং পবন সিং, নিজেকে সামলাতে পারবেন না, একলা দেখুন, VIDEO

যে সব হকার ঋণ নিতে চান তাদের নিজস্ব পুরসভা অথবা পুরনিগম এলাকায় গিয়ে আবেদন করুন।গ্রামীণ এলাকার কোনও বাসিন্দা যদি পুর-এলাকায় হকারি করে থাকেন তিনিও এই ঋণ পাবেন।

এই নতুন প্রকল্পের জন্য প্রতিটা পুরসভায় একজন করে নোডাল অফিসার দেওয়া হয়েছে। এবার প্রশ্ন হল কত টাকা ধার্য হয়েছে? মোট ৮০ হাজার টাকা দেওয়া হবে তিনটি কিস্তিতে। প্রথম ধাপে দেওয়া হবে ১০ হাজার টাকা। সেই টাকা শোধ করতে পারলেই দেওয়া হবে দ্বিতীয় কিস্তির টাকা।সেই পরিমাণ হল ২০ হাজার টাকা। ওই টাকা শোধ করতে পারলে পরে দেওয়া হবে ৫০ হাজার টাকা। ব্যাংকের সুদের পরিমাণও কম হবে, ব্যাংকের নির্ধারিত সুদের হারের উপর ৭ শতাংশ ছাড় পাবে সমস্ত হকাররা।

আরও পড়ুন -  লোকাল ট্রেন চালু হোক, রেলমন্ত্রীকে চিঠি দিলেন, বিজেপি সাংসদ স্বপন দাশগুপ্ত