NATO: সতর্কবার্তা ন্যাটোর, রাশিয়া ও চীনের সম্পর্ক নিয়ে

Published By: Khabar India Online | Published On:

রাশিয়ার নিন্দা না করে নিরপেক্ষ অবস্থানে থাকার দাবি করেছে চীন। মস্কোর সাথে সম্পর্ক গভীর করেছে বেইজিং ও একসঙ্গে সামরিক মহড়ার পাশাপাশি নৌ এবং বিমান টহল চালাচ্ছে।

এতেই অশনি সংকেত দেখছেন ন্যাটো মহাসচিব জেন্স স্টলটেনবার্গ। চীন এবং রাশিয়ার ক্রমবর্ধমান সম্পর্কের বিষয়ে শুক্রবার সতর্ক করে পশ্চিমা দেশগুলোকে একত্রে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

আরও পড়ুন -  German Chancellor: আঘাত করবে না পশ্চিমা অস্ত্র রাশিয়ায়ঃ ওলাফ শোলজ

মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনের ফাঁকে বক্তৃতাকালে স্টলটেনবার্গ বলেন, চীন এবং রাশিয়ার মধ্যে বর্ধিত ও শক্তিশালী সম্পর্ককে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে ন্যাটো।

তিনি বলেন, যখন স্বৈরাচারী শক্তিগুলো কাছাকাছি আসছে ও আরো ঘনিষ্ঠভাবে একসাথে কাজ করছে, তখন এটি আরো গুরুত্বপূর্ণ যে আমরা যারা গণতন্ত্র ও স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি তাদের সকলের ন্যাটোতে ও বিশ্বব্যাপী আমাদের অংশীদারদের সাথে একত্রে দাঁড়ানো।

আরও পড়ুন -  সেন্ট পিটার্সবার্গে সমাহিত হলেন প্রিগোজিন

স্টলটেনবার্গ বলেন, রাশিয়া, ইউক্রেন যুদ্ধে জয়ী হলে এটি বেইজিংয়ের হিসাব-নিকাশ এবং সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলবে। বেইজিং ইউক্রেনের যুদ্ধ নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে।

ইউক্রেনে রাশিয়ার যুদ্ধ পশ্চিমা শক্তিগুলোর মধ্যে ভয় জাগিয়েছে যে, চীন তাইওয়ানে অনুরূপ কিছু চেষ্টা করতে পারে। তাইওয়ান হচ্ছে স্বায়ত্বশাসিত একটি গণতান্ত্রিক দ্বীপ যা বেইজিং তার ভূখণ্ডের অংশ হিসেবে দাবি করে আসছে।

আরও পড়ুন -  নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়েন রেখা এবং ওমপুরি সবার সামনে শুটিং-এ, বিতর্ক দীর্ঘসময় ছিলো

শুক্রবার শুরু হওয়া মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ, মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস ও চীনের শীর্ষ কূটনীতিক ওয়াং ই সহ বিশ্ব নেতারা অংশ নিয়েছেন।

সূত্রঃ এএফপি। ছবিঃ সংগৃহীত