ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিকাল প্রাইসিং অথরিটি (এনপিপিএ) – এর আওতায় গোয়াতে প্রাইস মনিটরিং ও রিসোর্স ইউনিট স্থাপন

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, নয়াদিল্লিঃ কেন্দ্রীয় ফার্মাসিউটিকাল দপ্তরের ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিকাল প্রাইসিং অথরিটি (এনপিপিএ) – এর আওতায় গোয়াতে একটি মূল্য নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। রাজ্য সরকারের ড্রাগ কন্ট্রোল দপ্তরের সঙ্গে সহযোগিতায় এনপিপিএ এই কেন্দ্রটি স্থাপন করেছে। রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোলারের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে রাজ্যস্তরীয় প্রতিষ্ঠান হিসাবে এই নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রটি পরিচালিত হবে। মূল্য নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রটির পরিচালন পর্ষদে থাকবেন কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের প্রতিনিধি ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য পক্ষের প্রতিনিধিরা।

আরও পড়ুন -  VIDEO: অঞ্জনা সিং যে ভাবে রোমান্স করলেন বন্ধ ঘরে বিশ্বাস হচ্ছে না, ভিডিও দেখে নিন

এনপিপিএ গ্রাহক সচেতনতা, প্রচার এবং মূল্য নজরদারি কর্মসূচির আওতায় ইতিমধ্যেই ১৫টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে মূল্য নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র গড়ে তুলেছে। দেশের সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে এ ধরনের কেন্দ্র গড়ে তোলার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এ ধরনের কেন্দ্র গড়ে তোলার যাবতীয় খরচ এনপিপিএ বহন করবে। রাজ্যস্তরীয় মূল্য নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রগুলি আঞ্চলিক স্তরে ওষুধের গুণমান এবং সুলভ যোগান বজায় রাখতে সাহায্য করবে বলেও মনে করা হচ্ছে। এ ধরনের কেন্দ্রগুলির প্রাথমিক কর্তব্য হ’ল – ওষুধের মূল্য নিয়ন্ত্রণে নজরদারি চালাতে এনপিপিএ-কে সাহায্য করা হয়। সেই সঙ্গে, ওষুধের পর্যাপ্ত যোগান সুনিশ্চিত করা এবং গুণমান বিশিষ্ট ওষুধ সম্পর্কে গ্রাহকদের সচেতন করে তোলা। এছাড়াও, এই কেন্দ্রগুলি এনপিপিএ এবং সংশ্লিষ্ট রাজ্য বা কেন্দ্রশাসিত ড্রাগ কন্ট্রোলারকে প্রয়োজনীয় কারিগরি সহায়তা দেবে।

আরও পড়ুন -  Guddi: দর্শক টানার চেষ্টা পরকীয়া দেখিয়ে, লীনা গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘গুড্ডি’

কোভিড-১৯ মহামারীর সময় জীবনদায়ী ওষুধপত্রের সুলভ যোগান বজায় রাখতে রাজ্য সরকারগুলির সঙ্গে সহযোগিতায় এনপিপিএ নিরন্তর তার দায়িত্ব পালন করে চলেছে। রাজ্য সরকারগুলির সঙ্গে সহযোগিতায় সারা দেশে ওষুধপত্রের যাতে কোনও ঘাটতি না হয়, তা সুনিশ্চিত করেছে এনপিপিএ। সূত্র – পিআইবি।

আরও পড়ুন -  Record 19 Cards: আর্জেন্টিনা-নেদারল্যান্ড ম্যাচ, ১৯টি কার্ডে রেকর্ড হলো