ফাঁসিয়ে দিলেন প্রেমিকা অর্পিতা?
এইভাবে ফাঁসিয়ে দিতে পারছেন ঘনিষ্ঠ বান্ধবী? ব্যাপারটা তাই হয়েছে, অনেকদিন ধরে জেল বন্দী, মায়ের দেখা নেই, একেবারে নীল নির্বাসন।
জেলে বসে কেদেই চলেছেন পার্থ বান্ধবী অর্পিতা। শুধুই কি কাদছেন? নাকি সাহায্য করছেন তদন্তে?
ইডি সূত্রে একটি নতুন তথ্য জানা গিয়েছে, ভাববেন ওই পেটে পেটে এত্তো কিছু! জেলে গিয়েও যেই মানুষ মটন ও তেলেভাজা খাওয়ার আবদার করে সে যে এত বড় চক্রান্ত করতে পারে, অবাক হওয়ার কিছু নেই।
সেই জিভ কিন্তু গলা বেয়ে পেট পর্যন্ত লম্বা হয়ে গিয়েছে। লোভ কোনোভাবেই সম্বরণ করা সম্ভব নয়, যত চাই তত পাই।
ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে যে, পার্থ চট্টোপাধ্যায় এর বিভিন্ন সংস্থার ডিরেক্টর হিসেবে নাম ব্যবহার করা হয়েছে দিন-আনা-দিন খাওয়া মানুষের নাম ও পরিচয়। কিন্তু খেতে হবে অনেক, তাই অন্যের পেট দিয়ে নিজে গলাধঃকরণ করার চেষ্টা। সূত্র বলছে, পার্থ রীতিমত গরীব রিক্সাচালক ও দিন মজুরদের ব্যাবহার করতেন। নিজের বিধানসভা কেন্দ্র বেহালা পশ্চিমের বহু দরিদ্র মানুষকে নিজের বিভিন্ন ভুয়ো সংস্থার ডিরেক্টর করেছিলেন।