ধোনির চেন্নাই শীর্ষে

Published By: Khabar India Online | Published On:

বিধ্বংসী সূচনা করা রয়েল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরুকে হঠাৎ চেপে ধরেন মহেন্দ্র সিং ধোনির দলের বোলাররা।

১৫৭ রানের জয়ের লক্ষ্য চেন্নাই পার হলো একদম হেসেখেলে। ১১ বল আর ৬ উইকেট হাতে রেখে পাওয়া জয়ে ধোনির দল দখলে নিয়েছে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষস্থানও।

চেন্নাই টপঅর্ডারের সবাই রান পেয়েছেন। রুতুরাজ গাইকঁদ (২৬ বলে ৩৮), ফাফ ডু প্লেসি (২৬ বলে ৩১), মঈন আলি (১৮ বলে ২৩), আম্বাতি রাইডুরা (২২ বলে ৩২) দলকে সহজ জয়ের পথ দেখিয়েছেন। সুরেশ রায়না ১৭ আর ধোনি ১১ রানে অপরাজিত থাকেন।

আরও পড়ুন -  সুন্দরী যুবতী রাস্তায় দুর্দান্ত নাচ দেখালেন, ‘কমলা নেত‍্য করে থমকিয়া থমকিয়া’ গানে, Video Watch

এর আগে ১৩ ওভার পেরোতেই বিনা উইকেটে ১১১ রান তুলে ফেলা ব্যাঙ্গালুরু শেষ পর্যন্ত থেমেছে ৬ উইকেটে ১৫৬ রানে।

শারজায় টস হেরে ব্যাট করতে নেমে বিধ্বংসী সূচনা করেছিল ব্যাঙ্গালুরু। বিরাট কোহলি আর দেবদূত পাডিক্কেল ১১.১ ওভারেই দলকে পৌঁছে দেন শতরানে। সেই জুটি ভাঙতে চেন্নাই বোলারদের অপেক্ষা করতে হয়েছে ১৪তম ওভার পর্যন্ত।

ডোয়াইন ব্রাভোকে ফ্লিক করে ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে ডিপ মিডউইকেটে ক্যাচ হন কোহলি। ৪১ বলে ৬ চার আর ১ ছক্কায় ব্যাঙ্গালুরু অধিনায়ক করেন ৫৩ রান। ওই আউটেই বদলে গেছে দৃশ্যপট। কোহলি ফেরার পরই যেন খেই হারিয়ে ফেলে ব্যাঙ্গালুরু।

আরও পড়ুন -  Madalsa Sharma Photo: ছবির প্রি-রিলিজে মাদালসা, মহাক্ষয় এবং মিঠুনও ছিলেন

পাডিক্কেল নিজের মতো করে খেলে যাচ্ছিলেন বটে! তবে শার্দুল ঠাকুরের করা ইনিংসের ১৮তম ওভারে জোড়া উইকেট হারায় ব্যাঙ্গালুরু। ১১ বলে ১২ করে ডি ভিলিয়ার্স ফেরেন কভারে সুরেশ রায়নাকে ক্যাচ দিয়ে।

 মিসটাইমিংয়ে বৃত্তের মধ্যে আম্বাতি রাইডুর ক্যাচ হন পাডিক্কেল। ৫০ বলে ৭০ রানের ইনিংসটি বাঁহাতি এই ওপেনার সাজিয়েছিলেন ৫ বাউন্ডারি আর ৩টি ছক্কায়।

আরও পড়ুন -  স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রকের সঙ্গে অর্থ কমিশনের বৈঠক

 টিম ডেভিড উইকেটে দাঁড়াতে পারেননি। ১ রান করে হন দীপক চাহারের শিকার। ৯ বলে ১১ রানে থামেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েলও। শেষদিকে চেন্নাই বোলারদের এই নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে প্রত্যাশিত পুঁজি আর পাওয়া হয়নি ব্যাঙ্গালুরুর।

শেষ ৫ ওভার অর্থাৎ ৩০ বলে বিরাট কোহলির দল তুলতে পেরেছে মাত্র ৩৮ রান, উইকেট হারিয়েছে ৫টি।

চেন্নাই বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে সফল ডোয়াইন ব্রাভো। ২৪ রানে তিনি নিয়েছেন ৩টি উইকেট। শার্দুল ঠাকুর ২৯ রান খরচায় শিকার করেন ২ উইকেট।