Subhadra Yojana: মহিলাদের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করছে সরকার

Published By: Khabar India Online | Published On:

Subhadra Yojana: মহিলাদের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করছে সরকার।

ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাঝি রাজ্যের মহিলাদের উন্নতির জন্য একটি নতুন প্রকল্প চালু করেছেন, যার নাম ‘সুভদ্রা যোজনা’। এই প্রকল্পের আওতায় মহিলাদের অর্থনৈতিকভাবে স্বনির্ভর করে তোলার উদ্দেশ্যে সরকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করছে।

সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রী মাঝি সুন্দরগড় জেলায় একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ২০ লক্ষ মহিলার জন্য প্রথম কিস্তি হিসেবে ৫,০০০ টাকা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পাঠিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ১৭ই সেপ্টেম্বর এই প্রকল্পের সূচনা করেছিলেন, এবং এখন পর্যন্ত ৮০ লক্ষ মহিলা বিভিন্ন ধাপে প্রথম কিস্তির অর্থ পেয়ে গেছেন।

আরও পড়ুন -  Sri Lanka: আইএমএফের ঋণ পেতে যাচ্ছে শ্রীলঙ্কা, চলতি মাসে

‘সুভদ্রা যোজনা’ কী?
‘সুভদ্রা যোজনা’ হল ওড়িশা সরকারের একটি উচ্চাভিলাষী প্রকল্প, যা রাজ্যের মহিলাদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এই প্রকল্পের অধীনে যোগ্য মহিলারা বছরে ১০,০০০ টাকা আর্থিক সহায়তা পাবেন, যা দুটি কিস্তিতে (প্রতি কিস্তিতে ৫,০০০ টাকা) সরাসরি তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হবে।

উদ্দেশ্য ও উপকৃতদের সংখ্যা
এই প্রকল্পের লক্ষ্য এক কোটিরও বেশি মহিলাকে আর্থিকভাবে সহায়তা প্রদান করা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ভুবনেশ্বরে এই প্রকল্পের উদ্বোধন করেন এবং ইতোমধ্যেই ১০ লক্ষেরও বেশি মহিলার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ প্রদান করা হয়েছে।

আরও পড়ুন -  যৌনতায় মাতলেন যুবক নেশায় মত্ত হয়ে মাসীর সঙ্গে, এই ওয়েব সিরিজ একা দেখবেন

কে কে এই সুবিধা পাবেন?
‘সুভদ্রা যোজনা’র আওতায় সুবিধা পেতে হলে আবেদনকারীদের নিম্নলিখিত যোগ্যতা পূরণ করতে হবে:
• বাসিন্দা: আবেদনকারীকে অবশ্যই ওড়িশার স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
• লিঙ্গ: শুধুমাত্র মহিলারাই এই প্রকল্পের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
• বয়সসীমা: ১লা জুলাই, ২০২৪ অনুযায়ী ২১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
• কর্মসংস্থান: কোনো সরকারি চাকরিজীবী এই সুবিধা পাবেন না।
• আয়ের সীমা: পরিবারের বার্ষিক আয় ২.৫ লক্ষ টাকার মধ্যে হতে হবে।
• পরিবারের সীমা: প্রতি পরিবার থেকে শুধুমাত্র একজন মহিলা এই সুবিধা পেতে পারেন।

আরও পড়ুন -  Deepika Padukone: দীপিকা এবার অস্কারে, ফিফার পর, উপস্থাপকের ভূমিকায়

এই প্রকল্পের মাধ্যমে ওড়িশার মহিলারা অর্থনৈতিকভাবে আরও স্বনির্ভর হয়ে উঠবেন এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে।