Mid Day Meal: স্কুল কর্তৃপক্ষের অভিনব উদ্যোগ, মিড ডে মিলে পাতে পড়ল বাচ্চাদের ভালোবাসার খাবার

Published By: Khabar India Online | Published On:

Mid Day Meal: স্কুল কর্তৃপক্ষের অভিনব উদ্যোগ, মিড ডে মিলে পাতে পড়ল বাচ্চাদের ভালোবাসার খাবার।

কিছু কিছু বিদ্যালয় মর্নিং করে দেওয়া হয়েছে। আর যেগুলো সম্ভব হয়নি, সেগুলোতে অনেকগুলোতেই এসি লাগিয়েছেন শিক্ষকরা। নিজের বেতনের টাকা খরচা করেই এসি বসিয়েছেন। এবারে একটা অভিনব উদ্যোগ নিতে দেখা গেল স্কুল কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে। পুরুলিয়া ১ ব্লকের সিন্দরী চাষ রোড উচ্চ বিদ্যালয়ে মিড ডে মিলে দারুণ প্রিয় খাবার ব্যবস্থা করলেন শিক্ষকরা।

আরও পড়ুন -  Philippines: ৮০ টি বাড়ি ধ্বংস, ফিলিপাইনে অগ্নিকাণ্ড

সরকারি বিদ্যালয়ে মিড ডে মিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রকল্প। এখানে শুধুমাত্র ছেলে মেয়েরা পড়াশোনা করতে আসে তা নয়। এক বেলা ভর পেট খাবারও পায়। প্রত্যন্ত গ্রামে একবেলা খাবার জোটানোটাই একটা খুব কষ্টের ব্যাপার। সেখানে স্কুলে এসে যদি পড়ুয়ারা একবেলা খাবার খায়, এরপরে পড়াশোনা করে। সব মিলিয়ে সত্যিই ভীষণ ভালো উদ্যোগ।

এবার এই উদ্যোগের কথা শুনলে এবার চমকে যাবেন। স্কুলের সামনে আইসক্রিমের ঠেলাগাড়ি দাঁড় করানো রয়েছে। এক মুখ হাসি নিয়ে লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে আইসক্রিম খাচ্ছে, ভাবা যায়। কে এই টাকা দেবেন?

আরও পড়ুন -  Nusrat-Mika: মিকা সিং, নুসরাতের প্রেমে ‘পাগল’, গায়ককে ‘প্রেম’ পাঠালেন নায়িকা, ভিডিও শেয়ার করে

এই টাকা খরচ করবে স্কুল কর্তৃপক্ষ। এই তীব্র গরমে মিড ডে মিলের পাতে আইসক্রিম পড়বে, এইটা ভেবেই মজা পাচ্ছেন ছাত্র-ছাত্রীরা। গরমে হাঁসফাঁস করেছে অনেকেই। অনেকে বিদ্যালয় আসা ছেড়ে দিয়েছে। কিন্তু মিড ডে মিলে ঠান্ডা ঠান্ডা আইসক্রিম পাওয়া যাচ্ছে, আর কেউ স্কুল কামাই করবে না।

এই গরমে খুব কষ্ট পেয়েছে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরাঃ

যে সব জায়গায় বিদ্যালয়ে আসাটাই কষ্টকর ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে সেই সব পড়ুয়াদের, সাথে কষ্ট শিক্ষক-শিক্ষিকাদেরও চোখে পড়েছে। এরপর ভাবনা চিন্তা করে আইসক্রিম কাকু তার আইসক্রিমের ঠেলাগাড়ি নিয়ে উপস্থিত হয়েছে স্কুলের সামনে। সেই থেকেই পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণীর পড়ুয়ারা পেয়েছে আইসক্রিম।

আরও পড়ুন -  Dance Video: গোপন জিনিস দেখিয়ে দর্শকদের চরম উত্তেজিত করলেন মুসকান বেবি এই ভাবে

শিক্ষক কিরণময় পাত্র অবশ্য বলেছেন, এই তীব্র গরমে ওরা যে আইসক্রিম খেয়ে একটু হাসছে এটাতেই তিনি অনেক খুশি হয়েছেন। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকও ভীষণ খুশি ছাত্র-ছাত্রীদের এই খুশির জন্য।