New Skywalk in Kolkata: নতুন চমক কলকাতায়, স্কাইওয়াক তৈরি হচ্ছে বিশাল বড়

Published By: Khabar India Online | Published On:

আরও একটি নতুন স্কাইওয়াক, ইএম বাইপাসে রুবি ক্রসিং এর উপরে তৈরি হচ্ছে। নতুন স্কাইওয়াকটি দেখতে হবে বৃত্তাকার ও অনেকটা বিশ্ব বাংলা গেটের ধাঁচে তৈরি।

এর উচ্চতা অনেকটাই কম। এই প্রকল্পের জন্য ব্যয় করা হচ্ছে ৫০ কোটি টাকা। এটি কোন রেস্তোরাঁ নয় বরং আসলে একটি ফুট ওভারব্রিজ হিসেবে তৈরি করা হবে। প্রায় ৭৫ মিটার ব্যাসার্ধের এই বৃত্তাকার রাস্তার মাধ্যমে পথচারীদের যাতায়াতের সুবিধা হবে।

এই নির্মাণের তদারকি করবে KMDA। মাটি থেকে প্রায় কুড়ি ফুট উপরে, নিউ গড়িয়া-এয়ারপোর্ট মেট্রো লাইনের ভায়া ডাক্টের নিচে এই স্কাইওয়াক তৈরি হবে।

আরও পড়ুন -  সাঁঝের বাতি সিরিয়ালে আমরা চারুকে দেখি বেশ শান্ত, ঠান্ডা মাথার মেয়ে, মালদ্বীপ এ অন্তরঙ্গ

এই স্কাইওয়াকের উপরে চারটি অ্যাক্সেস পয়েন্ট থাকবে। থাকবে সিঁড়ি, তিনটি লিফট ও আটটি এসকেলেটর। প্রতি কোনে থাকবে দুটি করে। একটি থাকবে উপরে যাওয়ার জন্য, অন্যটি নিচে নামার জন্য। ক্রসিং এর উত্তরে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় স্টেশনের সঙ্গে ওয়াকওয়ে যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে।

একজন আধিকারিক জানিয়েছেন, ‘এর ফলে নিত্য যাত্রীদের বেশ সুবিধা হবে। রাস্তা পারাপারের সময় যানজট ও দুর্ঘটনার সম্ভাবনা কমবে। পথচারীদের সুবিধার জন্য প্রতিদিক থেকে আসা-যাওয়ার সুবিধা রাখা হয়েছে।’
সমালোচকদের অনেকে মেট্রো স্টেশনের ঠিক পাশে বিস্তৃত কাঠামোর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন।

আরও পড়ুন -  Weather Update: এই জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা, কেমন থাকবে আজকের আবহাওয়া? দিল্লি ও কলকাতা সহ

তাদের দাবি, যেখানে ইতিমধ্যেই একটি ফুট পাড় থেকে অন্য ফুটপাত যাওয়ার জন্য একটি ক্রস ওভার পয়েন্ট রয়েছে, সেখানে এমন বিশাল স্কাইওয়াক করার কোন যৌক্তিকতা নেই। আপাতত কাঠামো খাড়া করার কাজ শুরু হয়েছে। প্রথমে ভূগর্ভস্থ পাইপ, তার ইত্যাদি সরানোর কাজ করতে হবে। স্কাইওয়াকের পিয়ার তৈরি করার জন্য পাইলিং করতে হবে। আগে কলকাতা মিউনিসিপাল কর্পোরেশন বড় জলের পাইপলাইন স্থানান্তরিত করার কাজ শুরু করেছে।

আরও পড়ুন -  রেল লাইনের ধার থেকে মৃত সদ্যজাত উদ্ধার

একটি দরপত্রের ডাক দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। স্কাইওয়াক নির্মাণের জন্য দরপত্রের আহ্বান করার ক্ষেত্রে একটি ভিন্ন ধরনের মডেল বেছে নেওয়া হয়েছে। বরাত প্রাপ্ত সংস্থা এই ধরনের কাঠামো তৈরি করবে।  ২০ থেকে ৩০ বছর পর্যন্ত রক্ষণাবেক্ষণ করা হবে।