টস জিতে ব্যাট করতে নেমে স্কোরবোর্ডে ১৫ রান যোগ করতেই তিন টপঅর্ডার ব্যাটারকে হারিয়ে বসে কিউইরা। ফিন অ্যালেন (১), ডেভন কনওয়ে (১) ও কেন উইলিয়ামসন করেন ৮ রান। চতুর্থ উইকেটে ড্যারিল মিচেলকে নিয়ে শুরু ধাক্কা সামলে ৮৪ রানের গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন সেঞ্চুরিয়ান গ্লেন ফিলিপস।
লঙ্কান বোলারদের ওপর তাণ্ডব চালিয়ে যান ফিলিপস। পঞ্চম উইকেটে জিমি নিশামের সঙ্গে গড়েন ৩০ রানের জুটি। নিশাম দলীয় ১২৯ রানের ফেরত যান। ষষ্ঠ উইকেটে মিচেল স্যান্টনারের সঙ্গে ৩৩ রানের জুটি গড়েন ফিলিপস। দলীয় ১৬২ রানে ফিলিপস লাহিরু কুমারের শিকারে পরিণত হন। তার আগে অবশ্য আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে প্রথম সেঞ্চুরি তুলে নেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ৬৪ বলে ৪ ছয়ের সাহায্যে ১০৪ রান করেন তিনি। শেষ পর্যন্ত নিউজিল্যান্ড ৭ উইকেট হারিয়ে ১৬৭ রান সংগ্রহ করে।
প্রথম ইনিংসে লঙ্কানদের সেরা বোলার রাজিথা। ৪ ওভার হাত ঘুরিয়ে ২৩ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন তিনি। একটি করে উইকেট পেয়েছেন ধনঞ্জয়া, থিকশানা, হাসারাঙ্গা ও লাহিরু কুমারা।
লক্ষ্যতাড়া করতে নেমে কিউই পেসারদের তোপে শুরুতেই খেই হারানোর পর ভানুকা রাজাপাকসের ব্যাটে কিছুটা আশা দেখছিল এশিয়ার চ্যাম্পিয়নরা। কিন্তু তার বিদায়ের পর আবারও ভেঙে পড়ে লঙ্কানদের ব্যাটিং লাইন।
২৪ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে শুরুতেই জয়ের আশা ধুলিস্যাৎ হয়ে যায় এশিয়ার চ্যাম্পিয়নদের। ষষ্ঠ উইকেটে শানাকাকে নিয়ে কিছুটা ইনিংস মেরামতের কাজ করেছেন ভানুকা রাজাপাকসে।
২২ বলে ৩৪ রানের ইনিংস খেলে রাজাপাকসে যখন ফার্গুসনের বলে ফিরলেন। চেষ্টা করেও হারের ব্যবধান খুব বেশি কমাতে পারেননি শানাকা। ১০২ রানে শ্রীলঙ্কার ইনিংস থেমে যায়। ছবিঃ সংগৃহীত।