War Of 1971: ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধের গৌরবময় ৫০তম বিজয় দিবস, অত্যাধুনিক অস্ত্রের প্রদর্শনী

Published By: Khabar India Online | Published On:

টুঙ্কা সাহা, মালদাঃ   ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধের গৌরবময় ৫০তম বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে অত্যাধুনিক কিছু অস্ত্রের প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হলো মোহদিপুর সীমান্তে।

মোহদিপুর সীমান্ত চৌকিতে ৭০ নম্বর ব্যাটেলিয়নের উদ্যোগে বুধ ও বৃহস্পতিবার এই দু’‌দিন পড়ুয়াদের অস্ত্রের পাশাপাশি সীমান্ত রক্ষা বাহিনীর যুদ্ধের ভূমিকার ওপরও পাঠ দেওয়া হয়।

এদিন বিকাশ মিশন এর ছাত্রীরা এতে অংশ নেয়। নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির পড়ু্য়ারা এতে অংশ গ্রহণের সুযোগ পায়।

আরও পড়ুন -  পর পর ৯টি চিঠি প্রধানমন্ত্রীকে, একটি চিঠিরও প্রাপ্তি স্বীকার করেনি

সেখানে বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে প্রাথমিক ধারণা দেওয়া হয়। মূলত পড়ুয়াদের বিএসএফ নিয়ে অমূলক ভীতি দূরীকরণ, শৃঙ্খলা পাঠ ও সাধারণ মানুষের মধ্যে বি এস এফ সম্পর্কে ধারণা পৌঁছে দেওয়ার জন্য ও পড়ুয়াদের এই কাজে ভবিষ্যতে উজ্জীবিত করাই প্রদর্শনীর মূল লক্ষ্য।

এই দু’‌দিন পড়ুয়াদের অস্ত্রের পাশাপাশি সীমান্ত রক্ষা বাহিনীর যুদ্ধের ভূমিকার ওপরও পাঠ দেওয়া হয়। বিএসএফের কার্যকলাপের সম্যক ধারণা পেয়ে খুশি পড়ুয়ারা। তাদের অনেকে উদ্বুদ্ধ হয়ে বিএসএফে যোগদানের ইচ্ছে প্রকাশ করে।

আরও পড়ুন -  Dadabhai Club: দাদাভাই ক্লাবের মাথায় আরো চারটি পালক যুক্ত হলো

সংশ্লিষ্ট ব্যাটেলিয়নের এসিস্ট্যান্ট কমান্ড্যান্ট কপিল চতুর্বেদী জানান, ‘‌দু‘‌দিনের অস্ত্র প্রদর্শনীর এদিন ছিল শেষ দিন। পড়ুয়াদের ২ ঘন্টা করে সময় দেওয়া হয়। এছাড়াও আধ ঘন্টার একটি ডকুমেন্টারি সিনেমা দেখানো হয়, যা ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধের উপরে তৈরী।

তাতে সেনাবাহিনীর কার্যক্রমের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়েছে।’‌ পড়ুয়াদের মধ্যে উম্মেকুলসুম বলেন, ‘‌এতদিন বিএসএফ সম্পর্কে কোনও ধারণায় ছিল না। এখানে না এলে অনেক কিছুই অজানা থেকে যেত। আমরা বিভিন্ন আগ্নেয়াস্ত্র সম্পর্কে জানতে পারলাম। আমাদের মধ্যে অনেকেই এখন বিএসএফে নাম লেখার ইচ্ছেও প্রকাশ করেন। খুব ভাল লাগলো।’‌’‌

আরও পড়ুন -  চিরাচরিত প্রদীপের চাহিদা কম, কারুকার্য করা প্রদীপেই ভরসা মৃৎশিল্পীদের

Byte:- 1. এসিস্ট্যান্ট কমান্ড্যান্ট কপিল চতুর্বেদী।

2. স্কুল পড়ুয়া উম্মেকুলসুম।

3. জুলফিকার আলি (প্রিন্সিপাল বিকাশ মিশন)