মনে ফাগুন বাতাস লাগিয়ে প্রেম উজাড় করে দিচ্ছেন একে অপরের প্রতি তো কখনো রবীন্দ্রসঙ্গীতে মন মজিয়েছেন। বাদ দেননি ভিক্টোরিয়া ও ঘোড়ার গাড়ি করে প্রেম পর্ব। এই মুহূর্তে সবথেকে বেশি চর্চিত পাওয়ার কাপল হলেন বৈশাখী শোভন। তারা যাই করছেন বা যাই বলছেন তাই হিট সোশ্যাল মিডিয়ায়।
আরো একটি স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে শোভন বৈশাখী। বয়স তার ৫৭ র দোরগোড়ায় এলেও মনে যৌবন ভরপুর। বৈশাখী মূলত দক্ষিণ কলকাতার মেয়ে, তাই শ্রীভূমি কিংবা কলকাতার অনেক মণ্ডপ তার পরিদর্শন করা হয়নি। এইবছর বিশেষ করে শ্রীভূমি এক বিরাট বুর্জ খলিফা (Kolkata’s Burj khalifa) তৈরি করেছে। দুবাইয়ের বুর্জ খলিফা তুলে এনে সরাসরি লেক টাউনে বসিয়ে দিয়েছে।
লন্ডনের ঘড়ি অন্যদিকে বুর্জ খলিফা, লেক টাউন যেন মুহূর্তের মধ্যে বিদেশ হয়ে উঠেছে। এবারে, কলকাতার বুর্জ খলিফা দর্শনে এলেন শোভন বৈশাখী এবং বৈশাখীর একমাত্র কন্যা। জানা যায় মেয়ের আব্দারেই বুর্জ খলিফা দেখতে আসেন এই রোম্যান্টিক জুটি। এদিন তিনজনের পরনেই ছিল লাল রঙের পোশাক। অষ্টমীর রাতে লাল নামক ভালোবাসার রঙে মেতে ওঠেন এই পাওয়ার কাপল। এদিন রাতে কলকাতার বেশ কয়েকটি মণ্ডপ পরিদর্শনে যান শোভন বাবু ও বৈশাখী এবং তার মেয়ে মহুল। তবে, বুর্জ খলিফা দেখে মুগ্ধ এই জুটি। এদিন বৈশাখী বলেন, ‘আমি যখন কলেজে পড়ি তখন থেকে আমার স্বপ্ন ছিল আমি শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাব ঠাকুর দেখতে যাব। কিন্তু, সেই সুযোগ আর হয়ে ওঠেনি। শোভন শুধু মহুলের নয়, আমার সেই স্বপ্নও পূরণ করেছে।’