Jagnoor Aneja: হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত ‘লাভ স্কুল’ খ্যাত জুগনূর আনেজা

Published By: Khabar India Online | Published On:

 ‘এমটিভি লাভ স্কুল’ খ্যাত জুগনূর আনেজা মাত্র ৪০ বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন। সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ব্যপার হল, তিনি কিছুদিন আগে মিশরে ছুটি কাটাতে গিয়েছিলেন। আর সেখান থেকেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে না ফেরার দেশে চলে যান জুগনূর।

এমনকি অভিনেতা নিজের মিশরে ছুটি কাটানোর বহু ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছিলেন জুগনূর। তাঁর এই আকস্মিক মৃ্ত্যুর খবর চাউর হতেই হতবাক হয়েছে নেটিজেনরা। অভিনেতার অনুগামীরা তাঁর মৃত্যুর খবর কিছুতেই হজম করতে পারছেন না।

আরও পড়ুন -  ঊর্ধ্বমুখী রান্নার গ্যাস

দু-দিন আগেই মিশর থেকে একটি দুর্দান্ত ভিডিও পোস্ট করেছিলেন জুগনূর। সেখানে ইয়োহানির ভাইরাল গান ‘মানিগে মাগে হিথে’র সুরে একটি রিল ভিডিও পোস্ট করেছিলেন প্রয়াত রিয়েলেটি টিভি তারকা। আর সেখানে নিজের স্বপ্নপূরণের কথা অনুগামীদের জুগনূর লিখেছিলেন, ‘গিজার পিরামিড দেখতে পাওয়া আমার কাছে স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতো। আমার ইচ্ছের বাকেট লিস্ট থেকে আরও একটা স্থান কমে গেল।’ উল্লেখ্য, এমটিভি লাভ স্কুলের সিজন ১ ও সিজন ২-এর অংশ ছিলেন জুগনূর। সেইসময় এই শো সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন অনুশা দাণ্ডেকর ও করণ কু্ন্দ্রা। প্রথম সিজনে প্রেমিকা মনিষার সঙ্গে যোগ দেন জুগনূর, কিন্তু পরবর্তী সময়ে দুজনের ব্রেক আপ হয়ে যায়। এরপর মনিকার সঙ্গে সম্পর্কে আবদ্ধ হলেও এই সম্পর্কও বেশিদিন স্থায়ী হয়নি।

আরও পড়ুন -  Vaifonta Festival: শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে ভাইফোঁটা উৎসব পালিত হয়, ভাইয়ের মঙ্গল কামনায়

প্রয়াত অভিনেত ঘুরতে বড্ডো ভালোবাসতেন জুগনূর আর তা সোশ্যাল মিডিয়া ছিল তাঁর বড় প্রমাণ। ইতিমধ্যে বিশ্বের ১১টি দেশ ঘুরে দেখেছেন। কিন্তু তাঁর এই অকাল প্রয়াণে স্বপ্নের বাকি দেশ আর ঘোরা হলো না। তিনি হয়তো জানতেনও না এটাই তাঁর শেষ ভ্রমণ ছিল।৷ পাশাপাশি একজন লাইফ কোচ হিসাবেও কাজ করতেন তিনি। নিজের ইনস্টাগ্রাম বায়ো-তে লেখা রয়েছে-‘রানওয়ে পরিচালক ও পর্যটক। আমি মানুষকে তাঁদের জীবন বদলাতে সাহায্য করি।’ মডেলিং এজেন্সি ‘ইন্ডিয়ান স্কুল অফ মড অ্যান্ড ফ্যাশ’-এর প্রতিষ্ঠাতা ও ডিরেক্টর ছিলেন জগনূর।

আরও পড়ুন -  Akshay Kumar birthday: জন্মদিনে নেই মা, আবেগঘন পোস্ট, অক্ষয় কুমার !

ইনস্টাগ্রামে জুগনূরের একটি ছবি পোস্ট করে ‘ছোটি সর্দারনি’ খ্যাত মাহির পান্ধি লেখেন, ‘তোমার আত্মার শান্তি কামনা করি। তোমাকে খুব মিস করছি ভাই। পরপারে ঠিক দেখা হবে।’