স্টিল অথরিটি অফ ইন্ডিয়া চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় পর্বে লাভ করেছে

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, নয়াদিল্লিঃ ইস্পাত মন্ত্রকের অধীনস্থ রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা, স্টিল অথরিটি অফ ইন্ডিয়া(সেল), চলতি ২০২০-২১ আর্থিক বছরের দ্বিতীয় পর্বের আর্থিক ফলাফল ঘোষনা করেছে। এই ফলাফলে সংস্থাটির দৃঢ় কর্মদক্ষতা প্রকাশ পেয়েছে। চলতি আর্থিক বর্ষে সংস্থাটির পক্ষ থেকে প্রকাশিত বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে, কর প্রদানের আগে সংস্থার লাভের পরিমান ৬১০.৩২ কোটি টাকা এবং কর প্রদানের পর লাভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৯৩.৩২ কোটি টাকা। গত বছর এই সময়ে সংস্থাটি কর প্রদানের আগে ক্ষতির পরিমান ছিল ৫২৩.০৩ কোটি টাকা এবং কর প্রদানের পর ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়ায় ৩৪২.৮৪ কোটি টাকা। কোভিড-19 অতিমারী কালের প্রতিকূল পরিস্থিতি সত্বেও সংস্থাটি, তাদের কর্মদক্ষতা বজায় রেখে লাভ করতে সক্ষম হয়েছে। একই সঙ্গে গত বছরের এই সময়ের তুলনায় সেল,চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় পর্বে ২০ শতাংশ টার্নওভার বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়েছে। যার আর্থিক পরিমান ১৬৮৩৪.১ কোটি টাকা। সংস্থাটি এই পর্বে ইবিআইটিডিএ এর পূর্বে গত বছরের তুলনায় অভূতপূর্ব উন্নয়ন করেছে যার পরিমান ৫৮.৭%। কোভিড পরিস্থিতির প্রতিকূলতা সত্ত্বেও সংস্থাটি বিশেষ কর্মদক্ষতা দেখিয়েছে এবং জুন মাসের পর থেকে তারা তাদের বিক্রয় হার বৃদ্ধিতে নজর দেয়।

আরও পড়ুন -  আমি ও তিমিরকান্তি

উন্নত মানের ইস্পাত উৎপাদনের দিকে সংস্থাটি বিশেষ নজর দিয়ে চলতি অর্থবছরে ৩.৭৫২ মেট্রিক টন ইস্পাত উৎ পাদন করে যা রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। এর আগে ২০১৮ অর্থবছরের দ্বিতীয় পর্বে সেল সব থেকে বেশি উৎপাদন করে ৩.৬৫৮ মেট্রিক টন। গত বছরের তুলনায় এ বছর সংস্থাটি ৫%বেশি বিক্রয়যোগ্য ইস্পাত উৎপাদন করেছে।

আরও পড়ুন -  Viral: ‘চাকা চাক’ গানে বেলি ডান্স দেখালেন এক সুন্দরী, ভাইরাল ভিডিও

চলতি অর্থবছরে দ্বিতীয় পর্বে, সংস্থাটির উন্নত কর্মদক্ষতা বিষয়ে সেলের সভাপতি শ্রী অনিল কুমার চৌধুরী বলেন, বছরের শুরুতেই অভাবিত প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে হয় গোটা বিশ্বকে। এই সময়ে কাজের সমন্বয় বজায় রেখে এবং পূর্ণ শক্তিকে ব্যবহার করে সব বাধা অতিক্রম করে তাঁদের দক্ষতা প্রমাণের দায়বদ্ধতা ছিল। সেল তা করতে পেরেছে এবং লাভের মুখ দেখেছে। আত্মনির্ভর ভারত গঠনে বিশ্বমানের ইস্পাত উৎপাদন করতে সেল আগামী দিনেও কর্মদক্ষতা প্রদর্শন করে যাবে। সূত্র – পিআইবি।

আরও পড়ুন -  লকডাউন এ করোনা আবহে কাজ নেই, অনাহারে দিন কাটছে দরিদ্র মুচি সুদর্শনের