৭৫ লক্ষেরও বেশি মানুষের আরোগ্য লাভের ফলে বিশ্ব ক্রমতালিকায় ভারতের অগ্রণী স্থান অব্যাহত রয়েছে

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, নয়াদিল্লিঃ সর্বাধিক সংখ্যায় আরোগ্যলাভের দিক থেকে বিশ্বে ভারতের অগ্রণী স্থান অক্ষুণ্ণ রয়েছে। দেশে আজ পর্যন্ত মোট সুস্থতার সংখ্যা ৭৫ লক্ষ ৪৪ হাজার ৭৯৮। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় আরোগ্যলাভ করেছেন ৫৩ হাজার ২৮৫ জন। সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ কমছে। দেশে এখনও পর্যন্ত এই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ লক্ষ ৬১ হাজার ৯০৮। মোট আক্রান্তের তুলনায় কেবল সুস্পষ্টভাবে করোনায় হার ৬.৮৩ শতাংশ।

কেবল দুই মাসের মধ্যে সুস্পষ্টভাবে করোয়নায় আক্রান্তের হার তিন গুণেরও বেশি কমেছে। গত তেসরা সেপ্টেম্বর এই হার ছিল ২১.১৬ শতাংশ। ভারতে গত জানুয়ারি থেকে কোভিড-১৯-এ আক্রান্তের সংখ্যা অপ্রত্যাশিতভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। একই সঙ্গে আগাম রোগ চিহ্নিতকরণ এবং উপযুক্ত চিকিৎসা পরিষেবা প্রদানের জন্য নমুনা পরীক্ষাগারের পরিকাঠামোয় প্রসার ঘটানো হয়েছে। আজ পর্যন্ত দেশে মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা ১১ কোটি ৭ লক্ষ ৪৩ হাজার ১০৩।

আরও পড়ুন -  Lata Mangeshkar: আত্মার শান্তি কামনা প্রধানমন্ত্রীর, শোকাকুল অনুরাগীরা

ভারতের নমুনা পরীক্ষা ক্ষেত্রের সক্ষমতা জানুয়ারির গোড়ায় যা ছিল তার তুলনায় এখন কয়েক গুণ বেড়েছে। সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে দেশে নমুনা পরীক্ষাগারের সংখ্যা ২,০৩৭। দেশে সুস্থতার সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাওয়ায় জাতীয় স্তরে আরোগ্যলাভের হার আরও বেড়ে হয়েছে ৯১.৬৮ শতাংশ।

আরও পড়ুন -  ভারত

সদ্য আরোগ্যলাভকারীদের মধ্যে ৭৮ শতাংশই ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাতিত অঞ্চল থেকে। কেরালা ও কর্ণাটক থেকে সর্বাধিক ৮,০০০-এর বেশি করোনা রোগী আরোগ্যলাভ করেছেন। দিল্লি ও পশ্চিমবঙ্গ থেকে আরোগ্যলাভ করেছেন ৪,০০০ জনের বেশি করে।

দেশে গত ২৪ ঘন্টায় আরও ৪৫,৩২১ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এদের মধ্যে ৮০ শতাংশই আক্রান্ত হয়েছেন ১০টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। কেরালা থেকে সর্বাধিক ৭,০২৫ জন আরোগ্যলাভ করেছেন। দিল্লি ও মহারাষ্ট্র থেকে একদিনেই আরোগ্যলাভের সংখ্যা ৫,০০০-এর বেশি।

আরও পড়ুন -  Earthquake: আবারও ভূমিকম্প নেপালে, অনুভূত হয়েছে ভারতেও

দেশে গত ২৪ ঘন্টায় আরও ৪৯৬ জনের করোনাজনিত কারণে মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে ৮২ শতাংশই মারা গেছেন ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। সর্বাধিক ১১৩ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে মহারাষ্ট্র থেকে এবং পশ্চিমবঙ্গে মারা গেছেন ৫৯ জন। সূত্র – পিআইবি।