বিহারের বন্যা ক্ষতিগ্রস্থ অঞ্চলে ত্রাণ ও উদ্ধার কাজ চলছে

খবরইন্ডিয়াঅনলাইনঃ বিহারে, রাজ্যের ক্ষতিগ্রস্থ অঞ্চলগুলিতে বন্যার পরিস্থিতি খুব খারাপ। ১,১৫২ টি পঞ্চায়েত জুড়ে ছড়িয়ে পড়া ১৪ টি জেলার ৬৪ লক্ষেরও বেশি মানুষ বন্যার প্রভাবে জড়িয়ে পড়ছে।

সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ জেলা হ’ল দারভাঙ্গা, মুজাফফরপুর, সমতীপুর ও সীতামারী। গন্ডাক, বাগমতী ও বুড়ী গন্ডকের ঘূর্ণিমান জল নিম্ন অঞ্চলগুলিকে ঘিরে রেখেছে।

আরও পড়ুন -  উল্লুর নতুন ওয়েব সিরিজ শারীরিক চাহিদার গল্প, ‘বিদায়’, দরজা বন্ধ করে দেখবেন

আক্রান্ত ব্যক্তিরা যারা নিম্নাঞ্চলে বাস করছেন তাদের উচ্চতর জায়গায় যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। গত ২৪ ঘন্টা বন্যা সম্পর্কিত দুর্ঘটনায় ৩৬ জন প্রাণ হারিয়েছে। দরভাঙ্গা ও মুজাফফরপুরে সর্বাধিক হতাহতের খবর পাওয়া গেছে।

মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার যারা ত্রাণ শিবিরে রয়েছেন তাদের করোনার পরীক্ষা করার নির্দেশ দিয়েছেন।

আরও পড়ুন -  পুজোর মাসেই কি আসছে করোনা ভাইরাসের তৃতীয় ঢেউ ? আশঙ্কা জাগাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকারের রিপোর্ট

২০ হাজারেরও বেশি লোক ত্রাণ শিবিরে বসবাস করছেন। ত্রাণ ও উদ্ধার কাজ তীব্র করা হয়েছে। এনডিআরএফ এবং এসডিআরএফের ত্রিশটি টিমকে পরিষেবাতে চাপ দেওয়া হয়েছে।

এ পর্যন্ত চার লক্ষ পঞ্চাশ হাজারেরও বেশি লোককে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে ক্ষতিগ্রস্থ লোকদের খাবার সরবরাহের জন্য ১৩৬৫ টি কমিউনিটি রান্নাঘর স্থাপন করা হয়েছে। এসব রান্নাঘরের মধ্য দিয়ে প্রায় দশ লাখ মানুষ খাবার গ্রহণ করছেন।

আরও পড়ুন -  Jeet: পুরুষকে সম্পূর্ণ করেন নারীঃ জিৎ

গন্ডক, বাগমতী, মহানন্দা ও গঙ্গা বিপদ চিহ্নের প্রবাহিত হচ্ছে। আবহাওয়া অধিদফতর আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নেপালের জলাশয় এলাকায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে। সূত্র ও ছবি – ডিডি নিউজ।

Leave a Comment