ভারত সরকার বিপর্যয় ব্যবস্থাপনা ক্ষেত্রে উৎকর্ষের জন্য’সুভাষ চন্দ্র বোস আপদা প্রবন্ধন পুরস্কার’এর জন্য মনোনয়নের আমন্ত্রণ জানিয়েছে

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, নয়াদিল্লিঃ বিপর্যয় ব্যবস্থাপনা ক্ষেত্রে উৎকর্ষের জন্য ‘সুভাষ চন্দ্র বোস আপদা প্রবন্ধন পুরস্কার’ এর জন্য মনোনয়ন চেয়ে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ভারত সরকার। অনলাইন আবেদনের প্রক্রিয়াটি বর্তমানে চালু আছে। ব্যক্তি অথবা প্রতিষ্ঠানের নাম ‘www.dmawards.ndma.gov.in’তে আপলোড করা যাবে ৩১ অগস্ট ২০২০ পর্যন্ত। প্রতিবছর ২৩ জানুয়ারি এই পুরস্কারগুলি ঘোষণা করা হয়।

বিপর্যয় মোকাবিলা ক্ষেত্রে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অসাধারণ কাজের স্বীকৃতি দিতে ভারত সরকার এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে। সংশাপত্র ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের জন্য ৫১ লক্ষ টাকা ও ব্যক্তির জন্য ৫ লক্ষ টাকা নগদ পুরস্কার দেওয়া হয়।

আরও পড়ুন -  বেড়ে গেল দুধের দাম, মধ্যবিত্তের কপালে ভাঁজ!

কোন ব্যক্তি পুরস্কারের জন্য নিজে আবেদন করতে পারেন অথবা অন্য কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নাম সুপারিশ করতে পারেন। মনোনীত ব্যক্তি অথবা প্রতিষ্ঠানকে ভারতে বিপর্যয় ব্যবস্থাপনার যে কোন ক্ষেত্রে যেমন প্রতিরোধ, দূরীকরণ, প্রস্তুতি, উদ্ধারকার্য, মোকাবিলা, ত্রাণ, পুনর্বাসন, গবেষণা, উদ্ভাবন অথবা আগাম সতর্কতা নিয়ে কাজ করতে হবে।

আরও পড়ুন -  Gold Rate Today: ৯ এপ্রিল ২০২৫, বুধবার – সোনার বাজারে হালচাল

বিপর্যয় এলে সমাজের সার্বিক জীবন জীবিকায় প্রভাব পড়ে।বিপর্যয় গোটা দেশে অনুকম্পা এবং স্বার্থশূন্য পরিষেবার ভাবনাও জাগিয়ে তোলে। কোন বিপর্যয়ের পরে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি এগিয়ে এসে একসঙ্গে দুঃস্থ মানুষের জন্য কাজ করে। উপশম, ঝুঁকিহ্রাস, কার্যকরী মোকাবিলা এবং পুনর্গঠনে সরকারি প্রচেষ্টা গতি পায় সামাজিক সংস্থা, স্বার্থশূন্য স্বেচ্ছাসেবক, নিবেদিতপ্রাণ অসরকারি সংস্থা, সমাজ সচেতন কোম্পানি, শিক্ষা ও গবেষণা সংস্থা এবং ব্যক্তির কঠোর পরিশ্রমের দ্বারা। অনেক ব্যক্তি নিয়মিত উপশম ও প্রস্তুতি নিয়ে কাজ করে চলেছেন যাতে ভবিষ্যতে কোন বিপর্যয়ের প্রভাব কম হয়। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে মানুষের দুর্দশাকে দূর করতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রয়োজন আছে। সূত্র – পিআইবি।

আরও পড়ুন -  গরিব কল্যাণ সম্মেলন, ভারত সরকার ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যৌথ উদ্যোগে