ইপিএফও (কর্মচারী ভবিষ্য নিধি সংস্থা) চলতি বছরের এপ্রিল থেকে জুন মাসের মধ্যে ৭৩.৫৮ লক্ষ গ্রাহকদের কেওয়াইসি আপডেট করেছে

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, নয়াদিল্লিঃ কোভিড-১৯ মহামারীর জেরে অনলাইন পরিষেবাগুলির সরলীকরণ এবং প্রসার গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এই প্রেক্ষিতে এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ড ফান্ড অর্গানাইজেশন (ইপিএফও) বা কর্মচারী ভবিষ্য নিধি সংস্থা চলতি বছরের এপ্রিল থেকে জুন মাসের মধ্যে ৭৩.৫৮ লক্ষ গ্রাহকদের “আপনার গ্রাহক পরিচিতি” বা “নো ইয়োর কাস্টমার”(কেওয়াইসি)-এর তথ্য আপডেট করেছে। এরমধ্যে ৫২.১২ লক্ষ গ্রাহকের আধার নম্বর, ১৭.৪৮ লক্ষ গ্রাহকের মোবাইল নম্বর (ইউএন অ্যাক্টিভেশন)এবং ১৭.৮৭ লক্ষ গ্রাহকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর সংযুক্ত করা রয়েছে। কেওয়াইসি হল এককালীন প্রক্রিয়া যা ইউনিভার্সাল অ্যাকাউন্ট নম্বর (ইউএএন)কে কেওয়াইসি বিবরণের সঙ্গে সংযুক্তের মাধ্যমে গ্রাহকদের পরিচয় যাচাই করতে সহায়তা করে থাকে।

আরও পড়ুন -  Karim Benzema: উয়েফার বর্ষসেরার পুরস্কার, প্রথমবার বেনজেমার হাতে উঠলো

লকডাউনের মধ্যে এতো বড় মাপের কেওয়াইসি প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে ইপিএফও যেভাবে কাজ চালিয়ে গেছে তা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। এই সময়ের মধ্যে ইপিএফও ৯.৭৩ লক্ষ গ্রাহকের নাম, ৪.১৮ লক্ষ গ্রাহকের জন্ম তারিখ সংশোধন এবং ৭.১৬ গ্রাহকের আধার নম্বর সংযুক্ত করেছে।

আরও পড়ুন -  সরকার ক্ষতিকারক ৫৯টি মোবাইল অ্যাপ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে

কোভিড-১৯ মহামারীর মধ্যে ইপিএফও কার্যালয়ে সামাজিক দূরত্ববিধি সুনিশ্চিত করতে কেওয়াইসি অ্যাকাউন্টগুলি পুনর্নবীকরণের জন্য একটি ওয়ার্ক ফ্রম হোম (বাড়ি থেকে কাজ) কৌশল গ্রহণ করেছিল। বাড়িতে বসে যেসমস্ত কর্মচারী এই কেওয়াইসি পুনর্নবীকরণ এবং আপডেটের কাজ করেছেন প্রতিদিন তাদের কাছ থেকে কাজের বিশদ বিবরণ নেওয়া হয়েছে এবং সময়ের মধ্যে সেই কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। এমনকি এই প্রক্রিয়াগুলিতেও সরলীকরণ করা হয়েছে। এরফলে কেওয়াইসি প্রক্রিয়ার কাজ ত্বরান্বিত হয়েছে।

আরও পড়ুন -  ইপিএফও-র বেতন-ভিত্তিক তথ্য : সদস্য সংখ্যায় নিবন্ধীকরণের হার বেড়েছে; এপ্রিল মাসের তুলনায় মে মাসে সদস্য সংখ্যা ১ লক্ষ বেড়ে ৩ লক্ষ ১৮ হাজার হয়েছে

কেওয়াইসি আপডেটের কাজের জন্য যেকোন গ্রাহক ইপিএফও সদস্য হিসেবে পোর্টালের মাধ্যমে অনলাইন পরিষেবা গ্রহণ করতে পারেন। এমনকি কেওয়াইসি করেছেন এমন যেকোন গ্রাহক উমঙ্গ অ্যাপের মাধ্যমে সমস্ত অনলাইন পরিষেবা গ্রহণ করতে পারেন। সূত্র – পিআইবি।