কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রী লীলাবতী পুরস্কার ২০২০-র কথা ঘোষণা করেছেন

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, নয়াদিল্লিঃ কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী শ্রী রমেশ পোখরিয়াল নিশাঙ্ক আজ ভার্চুয়াল মাধ্যমে নারীদের ক্ষমতায়ণের জন্য এআইসিটিই’র উদ্ভাবনী শিক্ষামূলক কার্যক্রম ক্ষেত্রে লীলাবতী পুরস্কার ২০২০-র কথা ঘোষণা করেছেন। নারীদের ক্ষমতায়ণের সঙ্গে তাঁদের স্যানিটেশন, স্বাস্থ্য বিধি, পুষ্টিকর খাবার, সুস্বাস্থ্য, স্বাক্ষরতা, কর্মসংস্থান, প্রযুক্তি, ঋণ, বিপণন, উদ্ভাবন, দক্ষতা বিকাশ, প্রাকৃতিক সম্পদ এবং মহিলাদের অধিকার ইত্যাদি বিষয়ে সচেতনতা তৈরির ক্ষেত্রে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। এআইসিটিই’র সদস্য সচিব অধ্যাপক রাজীব কুমার, চেয়ারম্যান অধ্যাপক অনীল সহস্রবুধে, নতুন শিক্ষা নীতির খসড়া কমিটির সদস্য শ্রীমতী বসুধা কামাথ সহ শীর্ষ আধিকারিকরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুন -  First Christmas: ভাইরাল রোমান্টিক ছবি ! ভিক্যাট`র প্রথম ক্রিসমাস

অনুষ্ঠানের ভাষণে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী লীলাবতী পুরস্কার ২০২০-র কথা ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, দেশের মেয়েদের সাবলম্বী, আত্মবিশ্বাসী ও সফল করে তুলতে মান সম্মত শিক্ষা ব্যবস্থার প্রয়োজন রয়েছে। তিনি বলেন, মহিলাদের ক্ষমতায়ণের বিষয়টিকে সরকার বারংবার গুরুত্ব দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে সরকার সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা, বেটি বাঁচাও বেটি পঢ়াও, সিবিএসই উড়ান প্রকল্প এবং আরও অনেক প্রকল্প চালু করেছে। মূলত, দেশের বালিকা ও মহিলাদের সামগ্রিক বিকাশের জন্য এই কল্যাণমূলক প্রকল্প চালু করা হয়েছে। তিনি বলেন, এআইসিটিই’র লীলাবতী পুরস্কার ২০২০ নারীদের ক্ষমতায়ণে এবং তাঁদের শিক্ষা ও উদ্ভাবন ক্ষেত্রে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।

আরও পড়ুন -  আজীবন নিষিদ্ধ ফকনার, পিএসএলে

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, শিক্ষা মন্ত্রকের উদ্ভাবনী বিভাগ বিশেষত মহিলাদের জন্য স্মার্ট ইন্ডিয়া হ্যাকাথনের বিষয়ে বেশ কয়েকটি কর্মসূচী চালু করেছে। এই ধরণের উদ্যোগগুলিতে ছাত্রী এবং মহিলাদের অংশগ্রহণে তাঁদের শ্রেষ্ঠত্ব বিকাশের পথ সুগম করবে। লীলাবতী পুরস্কার দেশের নারীদের ক্ষমতায়ণে সুযোগ এনে দেবে।

আরও পড়ুন -  অ্যাসিড ও কেরোসিন তেল ঢেলে পুড়িয়ে মারার অভিযোগ উঠল স্বামী সহ শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে

মন্ত্রী আরও জানান, এই পুরস্কারে মহিলাদের স্বাস্থ্য, আত্মনির্ভরতা, স্যানিটেশন, স্বাক্ষরতা, উদ্যোক্তা এবং আইনী সচেতনতার মতো বহু বিভাগ রয়েছে। তিনি বলেন, এই কর্মসূচীতে মহিলাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করবে এবং তাঁদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উচ্চ পদে অধিষ্ঠিত হতে সক্ষম করবে।

এআইসিটিই’র চেয়ারম্যান অধ্যাপক অনীল ডি সহস্রবুধে জানান, এই উদ্যোগের মাধ্যমে নারীদের ক্ষমতায়ণের পথ সুগম হবে এবং নিরক্ষরতা দূরীকরণ, বেকারত্ব হ্রাস, অর্থনৈতিক বিকাশ, পুষ্টি বৈষম্য দূর এবং মাতৃত্বকালীন মৃত্যুর হার কমবে। সূত্র – পিআইবি।