উড়ানের চতুর্থ পর্বে ৭৮টি নতুন রুটের অনুমোদন

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, নয়াদিল্লিঃ আঞ্চলিক যোগাযোগ প্রকল্প (রিজিওন্যাল কানেক্টিভিটি স্কিম) উড়ে দেশ কা আম নাগরিক (উড়ান) প্রকল্পের চতুর্থ পর্বে ৭৮টি নতুন রুটের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রক তিনটি সফল নিলাম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এই অনুমোদন করেছে। এরফলে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। উত্তর-পূর্বাঞ্চল, পার্বত্য রাজ্যসমূহ এবং দ্বীপগুলিকে এই যোগাযোগ ব্যবস্থায় যুক্ত করার ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

উত্তর-পূর্বাঞ্চলের গুয়াহাটি থেকে তেজু, রুপসি, তেজপুর, পাশিঘাট, মিশা এবং শিলং-এর মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যাত্রীরা হিসার থেকে চন্ডীগড়, দেরাদুন এবং ধর্মশালায় যেতে পারবেন। বারাণসী থেকে চিত্রকূট এবং শ্রবস্তীর মধ্যেও উড়ান পরিষেবার পরিকল্পনা করা হয়েছে। চতুর্থ পর্বে উড়ানের আর একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হল লাক্ষ্মাদ্বীপের আগাত্তি, কাভারাত্তি এবং মিনিকয় দ্বীপের মধ্যে বিমান পরিষেবার সূচনা করা।

আরও পড়ুন -  Arijit Singh: অরিজিৎ সিং দুঃসংবাদ দিলেন, কি হয়েছে তাঁর?

এ পর্যন্ত উড়ান প্রকল্পে ৭৬৬টি রুট অনুমোদিত হয়েছে। এগুলির মধ্যে ২৯টি বিমান বন্দরে স্বাভাবিক বিমান ওঠানামা করে। দুটি হেলিপোর্ট এবং একটি ওয়াটার এয়ারোড্রাম সহ ৮টি বিমান বন্দর অব্যবহৃত অবস্থায় রয়েছে। ২টি বিমান বন্দর কম ব্যবহার হয়। ২০১৯এর ডিসেম্বরে চতুর্থ পর্যায়ে উড়ান প্রকল্পটি সূচনা করা হয়। ভারতের বিমান বন্দর কর্তৃপক্ষ যে বিমান বন্দরগুলিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে সেগুলির জন্য অতিরিক্ত তহবিল মঞ্জুর করা হয়। এই পর্বে হেলিকপ্টার এবং সি-প্লেন চালানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। অসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রক ৪৫টি বিমান বন্দর এবং ৩টি হেলিপোর্টকে যুক্ত করার জন্য ২৭৪টি রুট চালু করেছে।

আরও পড়ুন -  রোমান্সে মগ্ন তোয়ালে জড়িয়ে বেডরুমে অঞ্জনা সিং ও নিরাহুয়া, তাঁদের উষ্ণ রোমান্স দেখে ঘাম ঝড়ছে নেট দর্শকদের

যে বিমান বন্দরগুলি ব্যবহার হতো না সেগুলি হল, অরুণাচলপ্রদেশের তেজু, অসমের রুপসি, ছত্তিশগড়ের বিলাসপুর, হরিয়ানার হিসার এবং লাক্ষ্মাদ্বীপের মিনিকয়। এছাড়াও অসমের মিশা এবং গেলেকি হেলিপোর্ট এবং লাক্ষ্মাদ্বীপের কাভারাত্তি ওয়াটার এয়ারোড্রাম রয়েছে। লাক্ষ্মাদ্বীপের আগাত্তি এবং অরুণাচলপ্রদেশের পাশিঘাট বিমান বন্দর দুটি কম ব্যবহৃত হত। সূত্র – পিআইবি।

আরও পড়ুন -  ভারতের হিমালয় পার্বত্য অঞ্চলে সিএসআইআর-আইএইচবিটি, আসাফোইটিডা (হিং)-এর চাষ শুরু করলো