রুনা লায়লাঃ বেঁচে থাকবে তার সৃষ্টি চিরকাল, হারিয়েছি বিশাল প্রতিভাকে

Published By: Khabar India Online | Published On:

বহু কালজয়ী গানের স্রষ্টা, কিংবদন্তি গীতিকবি গাজী মাজহারুল আনোয়ারের প্রয়াণে স্তব্ধ সংগীত ও সিনেমা অঙ্গন।

তার প্রয়াণের খবর শুনে হাসপাতাল এবং বাড়িতে ছুটে আসেন সব জগতের মানুষজন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ছেয়ে গিয়েছে শোকের ছায়ায়।

 কিংবদন্তির বিদায়ে উপমহাদেশের প্রখ্যাত সংগীততারকা রুনা লায়লা একটি ছবি শেয়ার করে শোক প্রকাশ করেন। সেখানে তিনি লিখেন, ‘আকাশের অন্যান্য নক্ষত্রের সাথে যোগ দিতে আরেকটি নক্ষত্র আমাদের ছেড়ে চলে গেছে। তিনি রেখে গেছেন তার লিখিত অসংখ্য গান, যা আগামী বছরগুলোতেও মনে থাকবে এবং সেই গানগুলি গাইবে আগামী প্রজন্মেরা।’

আরও পড়ুন -  জঙ্গলমহলের লক্ষীসাগর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বিনা চিকিৎসায় এক যুবকের মৃত্যু

 আরও লিখেন, ‘আমরা এক বিশাল প্রতিভাকে হারিয়েছি কিন্তু তার যা সৃষ্টি তা চিরকালই বেঁচে থাকবে। সৃষ্টিকর্তা তার আত্মাকে চির শান্তিতে রাখুক।’

রবিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে সাতটার দিকে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে দেওয়ার পর গাজী মাজহারুল আনোয়ার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৯ বছর। জানা গেছে, গত কয়েক দিন থেকে অ্যাসিডিটির সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। সকালে অসুস্থ বোধ করলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

আরও পড়ুন -  বীর চিলারায়ের জন্মদিনে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধার্ঘ

‘জয় বাংলা বাংলার জয়’, ‘একতারা তুই দেশের কথা বল রে এবার বল’, ‘একবার যেতে দে না আমার ছোট্ট সোনার গাঁয়’, ‘গানের খাতায় স্বরলিপি লিখে’, ‘আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল’সহ অসংখ্য গানের গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার। তিনি ২০০২ সালে একুশে পদক এবং ২০২১ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার লাভ করেন। ২০ হাজারের বেশি গান রচনা করেছেন পাঁচ বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন।

আরও পড়ুন -  নিত্যযাত্রীদের জন্য দারুন খবর, রাত এগারোটার পরেও বাস মিলবে, কোন রুটে চলবে?