বিশালাক্ষীতলা সার্বজনীন দুর্গোৎসব – পরিচালনায় – অঞ্চলবাসী – পঞ্চদশবর্ষ। উত্তর বাকসাড়া ভিলেজ রোড। হাওড়া।
প্রত্যেকের দুর্গাপুজোর জন্য বছরভর অপেক্ষা থাকে। আপামর বাঙালি এই দিনটার জন্য মুখিয়ে থাকেন আজ সেই মহাষ্টমী। বাঙালির প্রাণের উৎসবে এই দিনটা বড়ই কাঙ্খিত। সকাল থেকেই প্যান্ডেলে অঞ্জলি দিতে হাজির হন সকলে। অষ্টমী পুজোর শেষে শুরু হয় পুষ্পাঞ্জলি। এই বছর করোনা আবহে বেশ কিছু বিধিনিষেধ রয়েছে। অঞ্জলি দিতে বাড়ি থেকে নিজেদেরই আনতে হচ্ছে ফুল-বেলপাতা। কার্যত গত বছরের মতো এবছরও অঞ্জলি অন্য ধাঁচে। দূর থেকেই চলছে অঞ্জলি।
অষ্টমীর সকালে কুমারী পুজোরও আয়োজন হয়। এক নাবালিকাকে ‘চিন্ময়ী’ রূপে আরাধনা করাই হল কুমারী পুজো। বারোয়ারি পুজোর পাশাপাশি বেলুড় মঠেও কুমারী পুজোর আয়োজন করা হচ্ছে। গত বছর কুমারী ও পূজারির মুখে মাস্ক না থাকায় সোশ্যাল মিডিয়ায় এনিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। তবে এবার মঠ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিলেন, তাঁরা কোভিডবিধি মেনেই কুমারী পুজোর আয়োজন করছেন।
মধ্যগগনে উৎসব। অষ্টমীর সকালে অঞ্জলি, কুমারী পুজোর রীতি থাকছে প্রতিটি পুজো মণ্ডপেই। এরপরই প্যান্ডেল হপিংয়ে বেরিয়ে পড়বেন সাধারণ মানুষ। আট থেকে আশি সকলেই মেতে উঠেছে প্রাণের উৎসবে।