8th Pay Commission Salary: অষ্টম বেতন কমিশন, সরকারি কর্মচারীদের জন্য বড় সুখবর

Published By: Khabar India Online | Published On:

8th Pay Commission Salary: অষ্টম বেতন কমিশন, সরকারি কর্মচারীদের জন্য বড় সুখবর।

মোদী সরকার সম্প্রতি অষ্টম কেন্দ্রীয় বেতন কমিশন গঠনের ঘোষণা করেছে। এই কমিশনের মূল উদ্দেশ্য হল সরকারি কর্মচারীদের বেতন কাঠামোর পুনর্মূল্যায়ন করা এবং সংশ্লিষ্ট সুপারিশ প্রদান করা। কমিশনকে ২০২৬ সালের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন জমা দিতে হবে। এই ঘোষণার ফলে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে বেতন বৃদ্ধি সম্পর্কে আশার সঞ্চার হয়েছে।

বেতন বৃদ্ধির সম্ভাবনা
বর্তমানে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ন্যূনতম মূল বেতন ১৮,০০০ টাকা। নতুন বেতন কমিশন কার্যকর হলে এই বেতন বেড়ে ৫১,৪৮০ টাকা পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সরকার ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর বাড়িয়ে বেতন কাঠামো উন্নত করার পরিকল্পনা করেছে। অনুমান করা হচ্ছে, ন্যূনতম বেতন ও পেনশন প্রায় ১৮৬% পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে।

আরও পড়ুন -  VIDEO: ঠুমকা নাচ করলেন মোনালিসা বোল্ড কায়দায়, রাতের ঘুম নিয়ে নেবে অভিনেত্রী

বর্তমান ও ভবিষ্যৎ বেতন কাঠামো
সপ্তম বেতন কমিশনের অধীনে, কর্মচারীদের ন্যূনতম মূল বেতন ১৮,০০০ টাকা নির্ধারিত হয়েছিল, যা ষষ্ঠ বেতন কমিশনের তুলনায় ৭,০০০ টাকা বেশি। নতুন অষ্টম বেতন কমিশনের সুপারিশের ফলে ২.৮৬ ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর প্রয়োগের মাধ্যমে ন্যূনতম বেতন ৫১,৪৮০ টাকা হতে পারে। প্রায় ১ কোটি সরকারি কর্মচারী এবং পেনশনভোগী এই সুবিধার আওতায় আসবেন, যা তাদের জীবনযাত্রার মান ও আর্থিক স্থিতিশীলতা বাড়াবে।

আরও পড়ুন -  বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন ‘রানী রাসমণি’র প্রসন্নময়ী, জানালেন সুখবর

পেনশনভোগীদের জন্য সুখবর
সরকারি পেনশনভোগীদের ক্ষেত্রেও বড় পরিবর্তন আসতে চলেছে। বর্তমানে পেনশনভোগীরা ৯,০০০ টাকা ন্যূনতম পেনশন পান, যা নতুন বেতন কমিশন কার্যকর হলে ২৫,৭৪০ টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে। সপ্তম বেতন কমিশনের সুপারিশ ২০১৬ সাল থেকে কার্যকর রয়েছে, যা বেতন, পেনশন এবং ভাতায় বড় পরিবর্তন এনেছিল। এবার অষ্টম বেতন কমিশনের মাধ্যমে আরও বড় সুবিধা পাবেন সরকারি কর্মচারী ও পেনশনভোগীরা।

আরও পড়ুন -  Queen Elizabeth II: বাকিংহাম প্যালেস ছেড়ে গেলেন রানি, শেষবারের মতো

কর্মচারী ও পেনশনভোগীদের জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ
এই নতুন সিদ্ধান্ত সরকারি কর্মচারী ও পেনশনভোগীদের জন্য একটি বড় স্বস্তির বার্তা নিয়ে এসেছে। এটি কেবল তাদের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে না, বরং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।