এখন এই নতুন প্রজন্মের সামনে সোশ্যাল মিডিয়া হচ্ছে তাঁদের হাতিয়ার। যার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের প্রতিভা সকলের সামনে তুলে ধরছেন। আবার পুরনো প্রজন্মের মানুষদের ধারণা হচ্ছে মুঠোফোনই নতুন প্রজন্মের উচ্ছন্নে যাবার প্রধান কারণ।
যদি একটু ভালোভাবে ভাবেন, তাহলে মুঠোফোনের সাহায্যেও বাড়িতে বসে সৎপথে রোজগার করার একটা উপায়। শুধু তাই নয়, প্রতিভাকেও প্রকাশ করা যায় খুব সহজেই। বাড়ির গৃহবধুরা এই ভাবেই নিজেদের প্রতিভাকে প্রকাশ করছেন, আর ফল পাচ্ছেন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় কত কিছুই না ভাইরাল হচ্ছে প্রতি মুহূর্তে। কিন্তু আগের সময়ে এই ধরনের স্টেজ প্রোগ্রামগুলো যখন হতো, সেইগুলি অনেক পরে মানুষের কাছে গিয়ে পৌঁছতো টেলিভিশনের মাধ্যমে। বর্তমানে এই রকম অনুষ্ঠানগুলো সামনাসামনি দেখার পরেও কারো ইচ্ছা হয়, তিনি বাড়িতে বসে দেখতে পাবেন।
সহজে তা youtube এর মাধ্যমে দেখে নিতে পারেন। এখন অন্যান্য গানের সাথে এই ধরনের হারিয়ানভি গানের দারুণ চাহিদা রয়েছে। সেই গানের তালে তালে নাচতে ওস্তাদ এইখানে নৃত্যশিল্পীরা। আবার সেই সব নাচ দেশ বিদেশের চলে গেছে ইউটিউবে এর মাধ্যমে।
সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন মাধ্যম যেমন ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক ও youtube এর মাধ্যমে ভিডিওগুলো প্রত্যেকের ঘরে ঘরে পৌঁছে যাচ্ছে। আপনাদের মণে আছে রানাঘাটে রানু মণ্ডল এবং বাদাম বাদাম গানে বিখ্যাত হওয়া বাদাম কাকু প্রত্যেকেই এইভাবেই মানুষের মনের মধ্যে গেঁথে রয়েছেন।
এখন আপনিও যদি চান, নিজের প্রতিভাকে সকলের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে, সোশ্যাল মিডিয়াকে অবশ্যই ব্যবহার করে দেখুন। তাহলে আপনাকে আলাদা করে মানুষের কাছে পৌঁছানো নিয়ে ভাবনা চিন্তা করার দরকার নেই।
হরিয়ানভি নাচের জগতে সুনিতা একজন অসাধারণ শিল্পী। সুনিতা বেবির দুর্দান্ত নাচ দিয়ে মানুষ মণের গভীরে চলে গিয়েছেন। বারবার দেখেন তাঁর নাচ এতই তিনি জনপ্রিয়। স্টেজে একবার উঠলেই মানুষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা যায়।
এবার তিনি কালো রঙের ঝলমলে পোশাকে তাঁর সেই অসাধারণ নাচ দেখে সকলেই বেশ অবাক হয়েছেন। ভিডিওটি কয়েক মাসের মধ্যেই লক্ষ লক্ষ মানুষের কাছে পৌঁছে গিয়েছে।
‘জুগ জুগ জিয়া তেরে ইয়ার’ গানের সাথে তাঁর এই অসাধারণ পারফমেন্স। গোলা মিউজিক দেহাতি রাসিয়া নামক ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে ভিডিওটি পৌঁছে গেছে সবার সামনে। এক বছরে প্রায় নয় হাজার মানুষ ইতিমধ্যেই দেখেছেন। সুনিতা বেবির জনপ্রিয়তা যথেষ্ট আছে।
ট্যাগঃ
নাচের ভিডিও, হরিয়ানভি নৃত্যশিল্পী, সুনিতা বেবি ভাইরাল ভিডিও