Bangladeshi Hilsa: পুজোর বাজারে দেরিতে ঢুকতে পারে বাংলাদেশী ইলিশ

Published By: Khabar India Online | Published On:

রাজ্যজুড়ে জোড়া ঘূর্ণাবর্তের প্রভাবে চলছে বৃষ্টিপাত। বর্ষার বৃষ্টিতে ঘাটতি রয়েই গেছে চলতি বছরে। সেই কারণেই সেপ্টেম্বর মাস পড়তে না পড়তেই কলকাতার বাজারে কমে গিয়েছে ইলিশের যোগানে।

কলকাতার বাজারে এখন ইলিশ দেখা গেলেও বেশিরভাগ ইলিশের ওজন ৫০০-৬০০ গ্রাম। বড় ইলিশ তার দামে ছ্যাঁকা খেতে হবে। এর জন্য আবহাওয়াকে দায়ী করছেন মৎস্যজীবীরা।

এই ঘাটতি পূরণ করার জন্য এবার শহর থেকে মাছ আমদানিকারকদের একটি সমিতি বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনারের কাছে একটি আবেদন জানিয়েছে। আবেদনে বলা হয়েছে যে, প্রতিবার পূজায় উপহার হিসেবে যে ইলিশ পাঠায় বাংলাদেশ, এবছর কিছুটা দেরি হবে।

আরও পড়ুন -  হনুমানের কামড়ে আহত হয়েছেন প্রায় 40 জন গ্রামবাসী, পুলিশ প্রশাসন ও বনদপ্তর থেকে, কোনো রকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি

তারাও চায় বাংলাদেশ ভারতে ইলিশ রপ্তানির নিষেধাজ্ঞা তুলে ফেলুক। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ থেকে এখন যে মাছ আসে তা সাধারণত সে দেশের পুজোর উপহার। পুজোর এখন অনেকটাই বাকি আছে। সেই কারণেই আগের থেকে আবেদন করা হয়েছে।

আরও পড়ুন -  চা বাগান

উল্লেখ্য, গত সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ দুর্গা পূজার আগে বাংলাকে ২,৯০০ টন ইলিশ উপহার দিয়েছে. তবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মাত্র ১,৩০০ টন ইলিশ পাঠানো সম্ভব হয়েছে। এই চিঠিতে অনুরোধ করা হয়েছে যে,স্বাভাবিকভাবে ২০-৩০ দিনের সময়ের পরিবর্তে কমপক্ষে ৬০ দিনের পর্যাপ্ত সময় যাতে তাদের দেওয়া হয়। ডেপুটি হাইকমিশনার ছাড়াও এই আবেদনপত্রের অনুলিপি কলকাতায় বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনের বাণিজ্যিক ফার্স্ট সেক্রেটারি শামসুল আরিফকেও পাঠানো হয়েছে।

আরও পড়ুন -  Solanki Roy: শোলাঙ্কির বিয়ে কেন ভাঙল?

প্রসঙ্গত, এই বাংলার ইলিশপ্রেমীরা বাংলাদেশ থেকে বিশেষ করে পূজার আগে এই উপহারের জন্য অপেক্ষা করে থাকেন। গত বছর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মোট অনুমোদিত পরিমাণের প্রায় অর্ধেক রপ্তানি করা সম্ভব হয়েছিল। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ২০১৯ সাল থেকে প্রতি পূজায় বাংলাকে ইলিশ উপহার দিয়ে আসছে।