“রাখী পূর্ণিমা” ও “রক্ষা বন্ধন”

Published By: Khabar India Online | Published On:

“রাখী পূর্ণিমা,” ও “রক্ষা বন্ধন,” ভারতীয় ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎসব। ভাই-বোনের সম্পর্ক উদযাপন করে।  তিথি অনুযায়ী শ্রাবণের পূর্ণিমা দিনে পালন করা হয়।  যেখানে ভাই-বোনের মধ্যে ভালোবাসা, সুরক্ষা এবং শ্রদ্ধা প্রকাশ করা হয়।

এই শুভ দিনে বোনরা তাদের ভাইদের হাতে “রাখি,” পরিয়ে দেন শুভ কামনা করে।  এরপর ভাইরা বোনকে  আশীর্বাদ করে। প্রতিটি ভাই তাদের বোনকে সহানুভূতি এবং যত্ন দিবেন। ভালোবাসা এবং উপহার দেবেন। এই প্রথা খুব সুন্দরভাবে মানবীয় সম্পর্ক।

রাখী পূর্ণিমা ধর্মীয় সীমার বাইরে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষের মাঝে গুরুত্বপূর্ণ। এটি বোন এবং ভাই মধ্যে অমূল্য ভাবনার অনুভূতি প্রতিস্থান করে।

আরও পড়ুন -  Postal Department: ডাক বিভাগে সমস্ত পরিষেবা বাংলায় চালু করার দাবি

 রাখী পূর্ণিমা মানবতার সারসংক্ষেপ ধারণ করে – ভালোবাসার, সুরক্ষার এবং একত্রিত হওয়ার শক্তি।

 এটি প্রেম, সুরক্ষা এবং একত্রিত হওয়ার বৈশিষ্ট্য গুলি দেখাতে এবং সার্বিক মানবিক সম্পর্কের প্রস্তুতি করে।

রাখী পূর্ণিমা, যেটি পরিবারের এবং সামাজিক সম্পর্কের মূল মানুষিক মূল্যগুলির প্রতি অবগত করে। এই উৎসবের মাধ্যমে আমরা যাত্রা করতে পারি সবাইকে, স্বাগত বলে এবং প্রেম এবং সহানুভূতির মাধ্যমে সমৃদ্ধ সমাজ গড়তে সাহায্য করতে।

 রাখী পূর্ণিমা একটি মানবিক জাদু যা আমাদের মধ্যে সংজীবন থেকে বেশি অর্থনৈতিক জিনিসের পরেই মৌলিক মানবিক মূল্যগুলির প্রতি আবেগ উত্তেজনা করে। এটি আমাদেরকে একে অপরের সম্পর্কে মনোনিবেশ করার মাধ্যমে মানবিকতার সার সিদ্ধ করে – প্রেম, সহানুভূতি এবং একত্রিত হওয়া।

আরও পড়ুন -  Ukraine: ইউক্রেনের খারখিভ শহরে ডাক্তারি পড়তে গিয়েছিল আশিষ সরকার, মা কি জানালেন?

রাখী পূর্ণিমা একটি মাত্র পরিবারিক উৎসবের বেশ প্রাচীন রূপধারণা। এই দিনে বন্ধুত্ব, স্নেহ, এবং ভালোবাসার বন্ধন প্রকাশ করা হয়। বোনরা তাদের ভাইদের পূর্ণিমার দিনে খুব আনন্দে সাজানো রাখি দিয়ে আসে। এই রাখি একটি শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসার প্রতীক, যেটি তাদের ভাইদের জীবনে শুভকামনা এবং উত্তরাধিকার ব্যাক্ত করে। ভাইরা পূর্ণিমার দিনে তাদের বোনদের কাছে উপহার দিয়ে তাদের ভালোবাসা এবং সহানুভূতি প্রকাশ করে।

আরও পড়ুন -  Book Week: পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে চলছে বই সপ্তাহ পালন

এই উৎসবের মাধ্যমে ভাই-বোনের মধ্যে আরও ঘনিষ্ঠতা এবং মজা বৃদ্ধি পেতে সুযোগ হয়। তাদের মধ্যে একত্রে সময় পাওয়া, একে অপরের সাথে হাসি-খুশি অংশ গ্রহণ করা।

রাখী পূর্ণিমা সমাজে সহজেই পৌঁছানো যায়। কারণ এটি ভাই-বোনের প্রেম এবং সম্পর্কের মাধ্যমে মানবিক সংস্কৃতির এক অমূল্য অংশ প্রকাশ করে। এই দিনে, সমাজের ভিত্তি হিসেবে একটি গভীর উদ্দেশ্য থাকে – পরস্পরের সাথে সহানুভূতি এবং ভালোবাসা বৃদ্ধি করে মানবিক সম্পর্কের মাধ্যমে।