SBI: ছুটতে হবে ব্যাংকে, জরুরী নির্দেশ দিল State Bank of India

Published By: Khabar India Online | Published On:

দেশে সব থেকে বিশ্বস্ত ব্যাংক এসবিআই ভারতের সাধারণ মানুষদের বড় ভরসার জায়গা হয়ে গেছে। মানুষ বেসরকারি ব্যাংকে অতিরিক্ত সুদের আশায় একাউন্ট করুন না কেন, মোটা টাকার ফান্ড স্টেট ব্যাংকেই করেন।

কয়েক দশক ধরে ভারতের মানুষকে একই রকম সার্ভিস সাথে ভরসা দিয়ে চলেছে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। ফিক্স ডিপোজিট ও সেভিংস ব্যাংক একাউন্টের সাথে স্টেট ব্যাংকের লকার পরিষেবাও অত্যন্ত জনপ্রিয়। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে বড় বড় ব্যবসায়ীরাও স্টেট ব্যাংকে একটা লকার করেন। এখন তাদের জন্যই বড় নির্দেশিকা নিয়ে হাজির হয়েছে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া।

আরও পড়ুন -  গ্রাহকদের যাবতীয় মুশকিল আসান রেশন ব্যবস্থায়, ১ লা মার্চ থেকে

সম্প্রতি, এসবিআই ব্যাংকের লকার ব্যবহারের নিয়মে কিছু পরিবর্তন করেছে। রিজার্ভ ব্যাংকের নির্দেশের পর সমস্ত লকার হোল্ডারদের ব্যাংকে গিয়ে একটি নতুন চুক্তিতে স্বাক্ষর করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। এই নতুন চুক্তিতে স্বাক্ষর করলে তবেই স্টেট ব্যাংকের লকার পরিষেবা ব্যবহার করা যাবে। অন্যথায় এই লকার ফ্রিজ করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া।

আরও পড়ুন -  নতুন Bajaj CT100: আধুনিক ফিচার ও অসাধারণ মাইলেজ সহ বাজারে আসছে

তাদের অফিসিয়াল টুইটার একাউন্টে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে, যারা স্টেট ব্যাংকে লকার করেছেন তাদের শাখায় গিয়ে নতুন কনট্রাক্টে সই করতে হবে। ভারতের অন্যান্য রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংককেও এই একই নির্দেশ দিয়েছে এসবিআই। আগামী বছরের ডিসেম্বর মাসের মধ্যে সমস্ত গ্রাহকদের সঙ্গে নতুন কনট্র্যাক্ট করে নিতে চাইছে এসবিআই। নতুন বছর শুরু হওয়ার আগেই পুরো প্রক্রিয়াটা সেরে নিতে চায়।

বিস্তারিত জানতে স্টেট ব্যাংকের অফিসার ওয়েবসাইটে যেতে হবে।

মেট্রো শহরগুলিতে এসবিআই গ্রাহকদের ছোট লকারের জন্য জিএসটি সহ ২০০০ টাকা ভাড়া লাগবে।
ছোট শহর বা গ্রামাঞ্চলে ছোট আকারের লকার নিলে দাম দিতে হবে ১,৫০০ টাকা।
মেট্রো শহরে মাঝারি আকারের লকারের দাম জিএসটি সহ ৪,০০০ টাকা।
শহরতলী কিংবা গ্রামাঞ্চলে ছোট আকারের লকারের দাম জিএসটি সহ ৩ হাজার টাকা।
মেট্রো শহরে বড় আকারের লকার নিতে চাইলে জিএসটি সহ ৮,০০০ টাকা লাগবে।
ছোট শহর কিংবা গ্রামাঞ্চলে জিএসটি সহ লকারের ফি ৬,০০০ টাকা দিতে হবে।

আরও পড়ুন -  দিল্লীতে জুন মাসে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের ন্যাশনাল সেন্টার ফর ডিজিড কন্ট্রোল (এনসিডিসি) সেরো-প্রিভ্যালেন্স সমীক্ষা চালিয়েছে