Lionel Messi: চুক্তি হয়নি কোনো ক্লাবের সঙ্গে, মেসির বাবার দাবি

Published By: Khabar India Online | Published On:

বার্তা সংস্থা এএফপির তথ্য অনুযায়ী গুঞ্জন বিশাল অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে সৌদি প্রো লিগের ক্লাব আল হিলালের সঙ্গে চুক্তি করেছেন লিওনেল মেসি। এই সংবাদ সত্যি নয় বলে দাবি করেছেন তার বাবা এবং মুখপাত্র হোর্হে মেসি।

এক অফিশিয়াল ভিডিও বার্তা দিয়ে হোর্হে মেসি বলেছেন, ‘আগামী বছরের জন্য কোনো ক্লাবের সঙ্গে এখনও কিছুই হয়নি। পিএসজির সঙ্গে লিগ শেষ করার আগে লিওনেল কোনো সিদ্ধান্ত নিবে না। মৌসুম শেষ হয়ে গেলে এটা বিশ্লেষণ করার, সেখানে কী আছে তা দেখার সময় হবে ও তারপর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।’

আরও পড়ুন -  স্যানিটাইজার করাচ্ছে সিপিএম

মৌসুম শেষ না হওয়া পর্যন্ত কোনো কিছু হবে না দাবি করে আরও বলেন, ‘গুজব সবসময়ই থাকে ও অনেকে খ্যাতি অর্জনের জন্য লিওনেলের নাম ব্যবহার করে। সত্য শুধুমাত্র একটি ও আমরা নিশ্চিত করতে পারি যে কারো সঙ্গেই কিছু হয়নি। মৌখিক, না স্বাক্ষরিত, না কোনো সম্মতি। মৌসুম শেষ না হওয়া পর্যন্ত হবেও না।’

পিএসজির সঙ্গে চলতি মৌসুম শেষেই চুক্তির মেয়াদ ফুঁড়বে মেসির। কয়েক দফা আলোচনার পর এখনও ক্লাবটির সঙ্গে নতুন কোনো চুক্তি না হওয়ার কারণে প্রতিদিনই নতুন নতুন গুঞ্জন উঠে আসছে। আল হিলালের সঙ্গে চুক্তির বিষয়টিও এমনই একটি গুঞ্জন বলে জানিয়েছেন মেসির বাবা।

আরও পড়ুন -  Lionel Messi: সর্বোচ্চ গোলদাতা লিওনেল মেসি, ইউরোপিয়ান লিগে

আল হিলালের সঙ্গে মেসির কোনো চুক্তি হয়নি বলে দাবি করেছেন দল-বদলের সংবাদের নির্ভরযোগ্য সাংবাদিক ফ্যাব্রিজিও রোমানো এবং জেরার্দ রোমেরোও। সৌদির ক্লাবটির সঙ্গে গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ার পরপরই একাধিক টুইটে বিষয়টি তুলে ধরেন তারা।

আর্থিক দুরবস্থায় থাকলেও মেসিকে ফিরে পেতে মরিয়া হয়ে আছে বার্সেলোনা। উপায় খুঁজে বের করতে লা লিগা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠকেও বসে ক্লাব কর্তৃপক্ষ। গুঞ্জন রয়েছে মেসিও পুরনো ক্লাবে ফিরতে চাইছেন। মেসির বাবার কথা অনুযায়ী মৌসুম শেষেই নিজের ভাগ্য নির্ধারণ করবেন রেকর্ড সাতবারের ব্যলন ডি’অর জয়ী তারকা।

আরও পড়ুন -  Lionel Messi: বার্সায় তার নামে যাদুঘর, মেসিকে ঘরে ফেরাতে

লিগ ওয়ানের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন পিএসজির সঙ্গে মেসির চুক্তি শেষ হচ্ছে জুনের শেষে। বার্সেলোনা ছাড়ার পর গত ২০২১ সালে মেসি সেখানে যোগ দিয়েছিলেন। তখন দুই বছরের চুক্তির মেয়াদ শেষে আরও এক বছর বাড়ানোর শর্ত রাখা হয়েছিল। নানা কারণে তাদের সঙ্গে চুক্তি বাড়ানো বিষয়টি কঠিন হচ্ছে।

ফাইল ছবি