Aparajita Adhya: লক্ষ্মী পুজো মানে, অপরাজিতা’র বাড়ির পুজো, চমক রয়েছে ভোগের মেনুতে!

Published By: Khabar India Online | Published On:

 লক্ষ্মীর হঠাৎই মনে পড়ে গিয়েছে মামাবাড়ির কথা। কৈলাশ না গিয়ে পূর্ণিমার রাতে এসে পৌঁছে গিয়েছেন  মামাবাড়িতে।

ঘরে ঘরে কোজাগরী। তুঙ্গে বাঙালির ব্যস্ততা। কোজাগরী পূর্ণিমার সকাল থেকেই ব্যস্ত থাকেন অপরাজিতা আঢ্য (Aparajita Adhya)। এই দিনটি প্রত্যেকটি মেয়ের জন্য বিশেষ। কোজাগরীর সন্ধ্যায় অপরাজিতা তো বটেই, প্রায় সব মেয়েরাই নিজের মতো করে মা লক্ষ্মীর আরাধনায় মেতে ওঠেন। আকাশে সোনা রঙের চাঁদ।

অপরাজিতার শ্বশুরবাড়ির পুজো প্রায় বত্রিশ বছরের পুরানো। অপরাজিতার উপরেই রয়েছে পুজোর ভার। বিয়ের পর ধীরে ধীরে শাশুড়ি মায়ের কাছ থেকে পুজোর নিয়ম-নীতি শিখে নিয়েছেন। পুজোর একদিন আগে থেকেই ব্যস্ত হয়ে পড়েন। নিজের হাতে পুজোর যোগাড় করেন। গত দুই বছর মা লক্ষ্মীর আরাধনায় ভাটা পড়েছিল। গত বছর প্রয়াত হয়েছেন অপরাজিতার শ্বশুরমশাই। তার আগের বছর পরিবারের সদস্যরা সকলেই করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন।

 অপরাজিতা নিজের হাতেই সাজিয়ে তোলেন মা লক্ষ্মীকে। এই বছর মাকে তিনি সাজিয়েছেন লাল রঙের শাড়ি, নাকে নথ, গলায় সাতনরি হার, মাথায় ওড়না ও সোনালি মুকুটে। কোমরে রয়েছে সোনালি রঙের কোমরবন্ধ। অপরাজিতা নিজেও সেজেছেন লাল রঙের শাড়িতে। নাকে নথ তো প্রতি বার হয়ে ওঠে তাঁর সাজের অঙ্গ। কারণ তিনিও যে বাড়ির লক্ষ্মী, তিনি যে অপরাজিতা।

আরও পড়ুন -  Sonamoni Saha: পিছলে যাচ্ছে রোদ শরীর থেকে, শাড়ির সাথে স্লিভলেস ব্লাউজে গ্রীষ্মের তাপ উপভোগ করছেন সোনামণি

শাশুড়ি মায়ের পাশে বসে অপরাজিতা বললেন, তাঁদের পরিবারের মা লক্ষ্মীর মাটির প্রতিমা হলেও তাঁর বিসর্জন হয় না। এটাই তাঁদের পারিবারিক নিয়ম। ভোগের মেনুতে থাকে সাবেকি মষ্টি এলোঝেলো। এছাড়াও খিচুড়ি, লাবড়া, আলুর দম, মিষ্টি, পায়েস এবং মুড়কি।  সব রকম জিনিস থাকে।

আরও পড়ুন -  সামনে মাধ্যমিক, কি ভাবে রামপ্রসাদের সঙ্গে অন্তরঙ্গ দৃশ্যে সামাল দিলেন সুস্মিলি!