Indrani Haldar: নোংরা দৃষ্টি ছিল শরীর জুড়ে প্রযোজকের, বেঁচে যান ইন্দ্রানী

Published By: Khabar India Online | Published On:

 তুমি বাঙালি মেয়ে, আমি তোমাকে হিন্দি সিনেমায় সুযোগ করে দেব। বড় বড় অভিনেত্রীরা আমার পায়ের তলায় থাকে। আমি বলতে লাগলাম, দেখুন আমার প্রতিভা দেখে আমাকে বাছা হয়েছে। আমি আপোস করব না। সে আমায় জোর করতে থাকে। আমি বুঝতে পারছি না কী করা উচিত, চিৎকার করব কি করব না! আমার হাত পা ভয়ে ঠান্ডা হয়ে গিয়েছিল। এই আপনাদের যখন বলছি এখনও আমার হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে। আমি শুধু ঠাকুরকে ডাকছি আমাকে বাঁচাও। আমি কি আজকে রেপড (ধর্ষিতা) হব তাহলে!” কথাগুলো কোনো ধারাবাহিক বা সিনেমার স্ক্রিপ্ট নয়। সত্য ঘটনা।

আরও পড়ুন -  "আলু পোস্ত আনন্দে লিপ্ত হন: একটি ক্লাসিক বাংলা রেসিপি!"

ঘটনাটি ঘটেছে ২০ বছর বয়সে। তখন সাধারণ মেয়েই ছিল। বর্তমানে তিনি অবশ্য জনপ্রিয় মুখ তথা অভিনেত্রী। ধারাবাহিক থেকে সিনেমা, সব জায়গায় শক্ত পোক্ত জায়গা হয়ে রয়েছে।

আরও পড়ুন -  ব্রিগেডের মাঠ থেকেই বাংলার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রথম পদক্ষেপ শুরু হল, বলেন নরেন্দ্র মোদী

যে প্রযোজক তার সঙ্গে এমন ঘৃণ্য আচরণ করেছিলেন সেই প্রযোজকের নাম নেননি। শুধু এটুকুই বলেছেন তিনি মৃত। প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগে একটি কনফারেন্সে আসেন ইন্দ্রানী হালদার। নিজের স্টুডেন্টদের সামনে ব্যাক্তিগত জীবনের কিছু অধ্যায় তুলে ধরেন যাতে তার স্টুডেন্ট সহ বাকি প্রত্যেকে শিক্ষা নিতে পারে।

আরও পড়ুন -  Rittika Sen:‌ দুর্দান্ত ভঙ্গিতে নেচে তাক লাগালেন ঋত্বিকা, রইলো ভিডিও

১৯৮৬ সালে, টিভিতে ‘তেরো পার্বন’ দিয়ে হাতেখড়ি হয় ইন্দ্রানী হালদারের। বাংলা সিনেমা জগতে ইন্দ্রানীর যথেষ্ট অবদান রয়েছে। ‘পারমিতার একদিন’,’শ্বেত পাথরের থালা’, ‘দান প্রতিদান’, ‘দেখা’, ‘অনু’, ‘দহন’ এর মতন দুর্দান্ত ছবি। সম্প্রতি তাকে পাওয়া গিয়েছে ‘শ্রীময়ী’ ধারাবাহিকে এবং ‘কুলের আচার’ সিনেমায়। এখনও তিনি ‘গোয়েন্দা গিন্নি’ হিসেবে পরিচিত।