নানান রকম ভর্তা

Published By: Khabar India Online | Published On:

 মুখের স্বাদ চেঞ্জ করতে চটপট বানিয়ে ফেললাম কয়েক রকম ভর্তা…।  সেইসব ভর্তার রেসিপি নিয়েই আজ আমার আয়োজন… আলু ভর্তা…।

শিমু কলি এই রেসিপি বানিয়েছেন। 

আলু ভালো করে সিদ্ধ করে নিয়ে চটকে নিতে হবে এরপর কড়াইতে তেল দিয়ে আগে থেকে কুঁচি করে কাটা পেয়াজ দিয়ে দিতে হবে….।  পেয়াজ ব্রাউন কালার হয়ে গেলে তুলে ফেলতে হবে এরপর বেশ কিছু শুকনো মরিচ মচমচে করে ভেজে নিতে হবে….।  এখন পেয়াজ মরিচ লবণ দিয়ে ভালো করে মেখে চটকানো আলুর সাথে ভালোভাবে মেশাতে হবে আর মাখার সময় সেই পেয়াজভাজা তেল মিশিয়ে নিতে হবে…।

আরও পড়ুন -  অঙ্গুরি ভাবি, হালকা নীল পোশাকে দর্শকদের নজর কাড়লেন, নতুন সেন্সেশন ইনস্টাগ্রামে

হয়ে গেলো অসাধারণ ফ্লেভার এর আলু ভর্তা …।  বেগুন ভর্তা…।  গ্যাসের চুলায় বেগুন পুড়িয়ে নিতে হবে ভালোভাবে, এরপর জলেতে ভিজিয়ে উপরের খোসা সুন্দর ভাবে ছাড়িয়ে নিতে হবে…। এতে কুঁচো করে কাটা পেয়াজ, শুকনো মরিচ, ধনে পাতা আর সরিষার তেল দিয়ে ভালোভাবে মাখাতে হবে…।  হয়ে যাবে জিভে জল আনা মজার বেগুন ভর্তা….।  চিংড়ি ভর্তা….।  ছোট চিংড়ি আড়াইশো গ্রাম ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে…..।  এরপর কড়াইতে হালকা তেল দিয়ে ভেজে নিতে হবে…।  এরপর চিংড়ি মাছ, পেয়াজ কুচি, আদা কুচি, টেলে নেয়া কাঁচামরিচ লবণ সবকিছু একসাথে পাটায় বেটে নিতে হবে….।  শেষে একটু খাঁটি সরিষার তেল দিলেই হয়ে গেলো মজাদার চিংড়ি ভর্তা…।  তিসি ভর্তা…।  বাজারে কিনতে পাওয়া যায় এই তিসি, এটা একধরনের তৈলবীজ….।  এটা ভালো করে ঝেড়ে পরিষ্কার করে নিতে এরপর বাছতে হবে কারণ এতে প্রচুর বালিকণা থাকে….।  ভালোভাবে পরিষ্কার করে কড়াইতে টেলে নিতে হবে এরপর পাটায় ফেলে গুড়ো করে নিতে হবে… । একটু বেশি পরিমাণে পেয়াজকুচি শুকনো মরিচ লবণ আর অল্প সরিষার তেল দিয়ে হাতে মেখে নিতে হবে…।  এই ভর্তা বানানোর সাথে সাথে খেতে হবে নাহলে মজা পাওয়া যাবেনা….।  চ্যাপা শুটকির ভর্তা…।  চ্যাপা শুটকি জলেতে প্রায় আধাঘন্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে….।  এরপর ভালো করে পরিষ্কার করতে হবে…।  পরিষ্কার করে কড়াইতে হাল্কা তেল দিয়ে ভেজে নিতে হবে এরপর বেশি করে পেয়াজ একটা আস্ত রসুনের সবগুলো কোয়া, টালা কাচামরিচ আর লবণ দিয়ে ভালো করে পাটায় বেটে নিতে হবে….।  একটুখানি সরিষার তেল মিশিয়ে নিতে হবে, হয়ে গেলো মজার চ্যাপা ভর্তা।

আরও পড়ুন -  শিশু মৃত্যুকে কেন্দ্র করে তুমুল উত্তেজনা মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মাতৃমা বিভাগের সামনে