দাবি পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের, “সময় আসলে বুঝবেন, আমার টাকা নেই”

Published By: Khabar India Online | Published On:

আপাতত ইডি হেফাজতে রয়েছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং তার ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়।

 পার্থ ও অর্পিতার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। তাদের সকাল ১১ টা নাগাদ সিজিও কমপ্লেক্স থেকে জোকা ইএসআই হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। কেন্দ্রীয় বাহিনীর কড়া নিরাপত্তায় ইডি আধিকারিকদের সাথে সিজিও কমপ্লেক্স থেকে জোক ইএসআই পর্যন্ত গ্রীন করিডোর করে দুইজনকে আনা হয়। গোটা রাস্তায় গাড়িগুলিকে কোনো সিগনালে দাঁড়াতে হয় না। প্রথমে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গাড়ি, তারপর পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে গাড়ি, তৃতীয় স্থানে আবার একটি কেন্দ্রীয় বাহিনীর গাড়ি এবং তারপর অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের গাড়ি ছিল। একদম শেষে ছিল কেন্দ্রীয় বাহিনীর গাড়ি।

আরও পড়ুন -  পার্থ-অর্পিতা প্রকাশ্যে ভালবাসায় মজলেন, ৬ মাস পর মিলন, রাজ্যবাসী মাখামাখি প্রেম দেখে তোলপাড়

 গেটের সামনে গত শুক্রবারের মতোই দুইজনকে ছেঁকে ধরেছিল সাংবাদিকরা। গত শুক্রবার তো অর্পিতা মুখোপাধ্যায় ক্যামেরার সামনে কেঁদে ভাসিয়ে গাড়ি থেকে পড়ে চোট পেয়েছিলেন। তারপর হুইল চেয়ারে বসে তিনি হসপিটালে ঢুকে যান।

আরও পড়ুন -  Roosha Chatterjee: স্বামীর সাথে অন্তরঙ্গ মুহূর্ত হনোলুলুতে কাটালেন রুশা, রাতের ভাড়া কত জানুন

 পার্থ চট্টোপাধ্যায় “ষড়যন্ত্রের শিকার” কথাটি বলার সুযোগ পেয়েছিলেন। আজ আবারও পুরনো ভঙ্গিমাতেই হসপিটাল এ ঢোকার মুখে সাংবাদিকদের দিকে কিছু প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দিলেন।

ইএসআই জোকা হাসপাতালে গাড়ি পৌঁছাতেই পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে হুইল চেয়ারে বসিয়ে হাসপাতালের ভিতরে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ছিল নিরাপত্তার বেষ্টনী। টপকে সাংবাদিকরাও বিভিন্ন প্রশ্ন ছোঁড়েন। বলা হয়, “পার্থবাবু আপনি কি ষড়যন্ত্রের শিকার?” উত্তরে মৌনতার পথকেই বেছে নেন প্রাক্তন মন্ত্রী। এরপর হঠাৎ করেই তিনি প্রত্যুত্তর দিয়ে বলেন, “সময় আসলেই বুঝবেন… আমার কোনো টাকা নেই।” একদম শেষে বুকে হাত দিয়ে তিনি বোঝানোর চেষ্টা করেন তার শরীর একদম ভালো নেই। অন্যদিকে অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের জন্য হুইল চেয়ারের ব্যবস্থা থাকলেও তিনি আজ পায়ে হেঁটে হসপিটালে ঢুকে যান।

আরও পড়ুন -  সকলে যা খাচ্ছেন, তাই খাচ্ছেন, শুতে হচ্ছে মাটিতে, প্রেসিডেন্সি জেলে আছেন পার্থবাবু