এই শতকে এসেও সমাজে বধূ নির্যাতনের ঘটনা চলেছে। উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত অথবা দেশ-কাল নির্বিশেষে সমাজে মহিলাদের পরিস্থিতি পুরোপুরি বদলায়নি। পৃথিবীর কোথাও না কোথাও কোনো নারী অত্যাচারিত হচ্ছে।
একই খেসারত দিতে হয়েছিল রশিকা জৈন (Rashika Jain)-কেও।
2021 সালের 16 ই ফেব্রুয়ারি, কলকাতার অত্যন্ত অভিজাত বহুতলের নিচ থেকে উদ্ধার করা হয় রশিকার রক্তাক্ত মৃতদেহ। কেও কেও মনে করছিলেন আত্মহত্যা করেছেন রশিকা। তাঁর বাপের বাড়ির তরফে শ্বশুরবাড়ির প্রতি অভিযোগ দায়ের করা হয়। রশিকার পরিবারের দাবি ছিল, তাঁদের কন্যাকে আত্মহত্যায় প্ররোচিত করেছিলেন তাঁর স্বামী কুশল অগ্রবাল (Kushal Agarwal)। জৈন পরিবার অত্যন্ত প্রভাবশালী হওয়ার ফলে বাধ্য হয়েই পুলিশ নতুন করে রশিকার মৃত্যুর তদন্ত শুরু করেছিল। রশিকা মৃত্যুরহস্যের ভার ছিল আইপিএস অফিসার দময়ন্তী সেন (Damayanti Sen)এর উপর।
View this post on Instagram