জাম গ্রীষ্মকালীন ফল যা ভিটামিন ও খনিজ পদার্থসমৃদ্ধ, এতে অনেক ঔষধি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি দেখতে যেমন সুন্দর খেতেও অনেক সুস্বাদু।
জামে থাকা ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম ও ভিটামিনগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। ইনফেকশন ভালো করে। হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। হজম বা পরিপাকে সাহায্য করে। ঝুঁকি কমায় ডায়াবেটিসের। মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য খুব ভালো।রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন, তারা নিয়মিত জাম খেতে পারেন। রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায়।যাদের কিছুই মুখে রোচে না, তারা রুচি ফিরিয়ে আনতে জাম খেতে পারেন।দাঁত, চুল ও ত্বক সুন্দর করতে খেতে পারেন জাম। এর উপাদানগুলো ত্বক ও চুলের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
দামি ফল বা খাবার মানেই যে পুষ্টিমান বেশি এমন ভাবা মোটেও যুক্তিযুক্ত না। আপনার আশেপাশে যে দেশীয় ফল আছে, বিশেষ করে যে মৌসুমে যে ফলগুলো পাওয়া যায় সেগুলো খাওয়ার চেষ্টা করুন।