Sari: শাড়িতেই নারী, প্রকাশ পায় নারীর প্রকৃত সৌন্দর্য্য

Published By: Khabar India Online | Published On:

সুতি শাড়িঃ  প্রথমবার সুতি শাড়ি ধোয়ার সময় হাল্কা গরম জলেতে বিট লবণ মিশিয়ে নিন। এরপর সেই জলেতেই শাড়িটি ১৫-২০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে শাড়ির রং ঠিক থাকবে।

ঘামে ভেজা সুতি শাড়ি না ধুয়ে রেখে দিলে তাতে ফাঙ্গাস জমে, ফলে শাড়ি নষ্ট হতে পারে। তাই বাইরে থেকে ফেরার পর জলেতে অল্প রিঠা মিশিয়ে শাড়িটি কিছু সময়ের জন্য ভিজিয়ে রাখুন। এরপর শুকানোর জন্য মেলে দিন।

সুতি শাড়ি একটু সময় নিয়ে আয়রণ করে নিবেন। আয়রণ করার পর সাধারণত ইস্ত্রির তাপে শাড়ি কিছুটা গরম হয়।

আরও পড়ুন -  শীতে ত্বকের যত্ন

কোরাঃ   এই শাড়িগুলোকে লম্বা কাঠের লাঠিতে পেঁচিয়ে রাখতে হবে। মুড়িয়ে রাখতে হবে মলমল কাপড়ে। সংরক্ষণ করতে হবে অনেকগুলো শাড়ির নিচে সমতল স্থানে। কিছুদিন পর পর ভাঁজ খুলে নতুন করে ভাঁজ করতে হবে যাতে ভাঁজে ভাঁজে ছিড়ে না যায়।

টিস্যুঃ  এই ধরণের শাড়িগুলো বেনারসি শাড়ির কারিগরদের হাতে পরিষ্কার করানোই নিরাপদ। কারণ সাধারণ ড্রাই ক্লিনিংয়ে শাড়িতে ভাঁজ পড়ে যেতে পারে। আর বেনারসি কারিগররা পরিষ্কার করে লম্বা টেবিলের উপর রেখে বা রোলারের মাধ্যমে।

আরও পড়ুন -  Beautiful Hair: ঝলমলে চুল পেতে, বিশেষ টিপস

শিফনঃ   শিফন শাড়ির চাই বাড়তি যত্ন। শিফন কিংবা জর্জেটের শাড়িতে রোলার আয়রন ব্যবহার করবেন কি না তা সম্পূর্ণ আপনার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। কড়া রোলার আয়রন দামি শিফন শাড়ির স্বাভাবিক ভাঁজ দূর করে। তবে কমদামি শিফন শাড়িতে সচরাচর ভাঁজ থাকে না, তাই এতে ভাঁজ আনার জন্য হালকা রোলার আয়রন করবেন।

বেনারসি সিল্কঃ  বেনারসি সিল্ক কাপড় হওয়ায় সব সময় ড্রাই ক্লিনিং পদ্ধতিতে পরিস্কার রাখা ভালো। শাড়ির ভাঁজ অনুযায়ী কাঠের হ্যাংগারে ঝুলানো হলে শাড়ির কারুকাজ অক্ষুন্ন থাকে।

আরও পড়ুন -  Rose Water: গোলাপ জল দিয়ে ত্বকের যত্ন

 মসলিন কাপড়ে মুড়িয়ে রাখলে বাজে দুর্গন্ধ ও ধুলাবালি থেকে দূরে থাকবে। শাড়ি ধাতব হ্যাঙ্গারে রাখা উচিত নয়, মরিচার দাগ লেগে যেতে পারে। যদি হ্যাঙ্গার ব্যবহার না করেন তবে একটার উপর আরেকটা রাখতে পারেন এক ভাঁজে। বেশি ভাঁজ দিলে কাপড় কিংবা কারুকাজের সেলাই একটার সঙ্গে আরেকটা লেগে যেতে পারে। ফলে শাড়ি নষ্ট হওয়ার ভয় থাকে। এই নিয়ন গুলো করে দেখুন আপনার শখের শাড়ি দারুন থাকবে।