SOMNUR MONIR KONAL: রুনা লায়লার সঙ্গে কোনালের হৃদ্যতা এক যুগের

Published By: Khabar India Online | Published On:

 ‘এই অর্জন তোমারই প্রাপ্য! এখন শুধু এগিয়ে যাওয়ার পালা। প্রতিভার স্বাক্ষর রাখো জীবনের সবক্ষেত্রে।’

 চলচ্চিত্রের গান, অডিও, মিউজিক ভিডিও, বিজ্ঞাপনের জিঙ্গেল, ভয়েজওভার ও নাটকের গান, সবখানে কোনালের সমান বিচরণ। স্বীকৃতি স্বরূপ পেয়েছেন লাখো মানুষের ভালোবাসা।

 সুপারস্টার শাকিব খানের ‘বীর’ ছবির গানের জন্য ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০২০-এ’ শ্রেষ্ঠ গায়িকার পুরস্কার পেয়েছেন কোনাল। এই অর্জনের খবর শুনেই দূরদেশ লন্ডন থেকে ফোনে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন রুনা লায়লা। ৪ মাস মেয়ের কাছে লন্ডন থাকার পর ২ এপ্রিল দেশে ফিরেছেন।

আরও পড়ুন -  Malala Yousafzai: স্থায়ীভাবে বন্ধ রাখতে পারবে না তালেবান, নারীশিক্ষাঃ মালালা ইউসুফজাইর

যে রুনা লায়লা সবসময় থাকেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে, তিনি বাংলাদেশে ফিরেই গত বুধবার দুপুরে কোনালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জনের খবরে অনুপ্রেরণা দিতে মোহাম্মদপুরের আসাদ এভিনিউয়ের নিজ বাড়িতে আমন্ত্রণ জানান। রুনা লায়লার সঙ্গে তার বাড়িতে ঘণ্টা তিনেক ছিলেন কোনাল। এই শিল্পীর ভাষ্য, আমার কাছে এই সময়টুকু স্বপ্নের মতো কেটেছে।

কোনাল বলেন, ম্যামের বাসা থেকে বেরিয়ে সারাদিনই ঘোরের মধ্যে ছিলাম। উনি আমাকে তিন ঘণ্টা সময় দিয়েছেন। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্তির পর আমাকে ডেকেছেন। অবাক করে তার নিজের ব্যান্ডের একটি অসাধারণ শাড়ি উপহার দিয়েছেন।

আরও পড়ুন -  Russian Company: পুরস্কার ঘোষণা রুশ কোম্পানির, ইউক্রেনে পশ্চিমা ট্যাঙ্ক ধ্বংসে

রুনা ম্যাম তার ক্যারিয়ারের বিভিন্ন স্মৃতি আমার সঙ্গে শেয়ার করেছেন। উপদেশ দিয়েছেন। আমি শুধু চুপচাপ শুনেছি। আর কথাগুলো ভিতরে গেঁথে নিয়েছি। আমার ছোটবেলা কেটেছে কুয়েতের মরু অঞ্চলে। বুঝতে শেখার পর থেকে একজনকে আইডল মেনেছি, তিনি রুনা লায়লা ম্যাম। আমি অ্যাওয়ার্ড নিয়ে তার পায়ের কাছে বসেছিলাম। বলেছিলাম, ম্যাম একটু ছুঁয়ে দেন। তিনি টেনে আমাকে কাছে নিয়ে চুমু দিয়েছেন।

রুনা লায়লার বাড়িতে তার সঙ্গে কাটানো সময়ের কয়েকটি ছবি নিজের ফেসবুকে পোস্ট করেছেন কোনাল। সেই পোস্টে এসেও কোনালকে উৎসাহ দিয়ে মন্তব্য করেন রুনা লায়লা। মন্তব্যের ঘরে রুনা লেখেন, সুন্দর কথার জন্য ধন্যবাদ কোনাল। তুমি আমাকে যেভাবে সম্মোধন করলে আমি এটির যোগ্য কিনা নিশ্চিত নই,  তবে তোমাকে ধন্যবাদ। সেদিন তোমার সঙ্গে দেখা এবং কথা বলে আমিও আনন্দিত।

আরও পড়ুন -  স্বামী সুখ দিতে পারে না তাই দেওরকে বিছানায় ডেকে নিলেন বৌদি, সব সাহসিকতার সীমা ভেঙে দিলেন ওয়েব সিরিজটি

আমি সবসময় তরুণ প্রতিভাকে সমর্থন এবং উৎসাহিত করায় বিশ্বাসী। সর্বদা চাই, তোমরা সকলে কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাও এবং কাজের প্রতি সৎ, আন্তরিকতা এবং নিষ্ঠা বজায় রেখে নিজ নিজ ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করো।