World Cup Stadiums: বিশ্বকাপের দুই স্টেডিয়ামের উদ্বোধন, কাতার

Published By: Khabar India Online | Published On:

মঙ্গলবার উদ্বোধন করা হলো ২০২২ সালের ফুটবল বিশ্বকাপের জন্য নবনির্মিত দুইটি স্টেডিয়াম। ফিফা আরব কাপের মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করলো কাতার বিশ্বকাপের দুই স্টেডিয়াম আল বায়েত ও স্টেডিয়াম ৯৭৪; যা রাস আবু আবুদ স্টেডিয়াম নামেও পরিচিত।

১৬ দেশ নিয়ে মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে ফিফা আরব কাপ। এই টুর্নামেন্টের তৃতীয় ম্যাচ হয়েছে আল বায়েত স্টেডিয়ামে, পরের ম্যাচটি খেলা হয়েছে স্টেডিয়াম ৯৭৪-এ। আগামী বছর কাতার বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচ হবে আল বায়েত স্টেডিয়ামে।

আরও পড়ুন -  Rachna Banerjee: রচনা ব্যানার্জী ‘দিদি নং ১’ থেকে সাময়িক বিরতি, কেন ?

৬০ হাজার ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট এই আল বায়েত স্টেডিয়ামের প্রথম ম্যাচে লড়েছে স্বাগতিক কাতার ও বাহরাইন। যেখানে ১-০ গোলে জিতেছে কাতার। আর ৪০ হাজার ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট স্টেডিয়াম ৯৭৪-এ হওয়া প্রথম ম্যাচটিতে সিরিয়াকে ২-১ গোলে হারিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।

আল বায়েত স্টেডিয়ামের উদ্বোধন ঘোষণা করেছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। তিনি স্টেডিয়ামের পাশাপাশি ফিফা আরব কাপেরও উদ্বোধন ঘোষণা করেছেন। আল বায়েত স্টেডিয়ামের খানিক পরই উদ্বোধন করা হয় স্টেডিয়াম ৯৭৪।

আরও পড়ুন -  Argentina-Saudi Arabia: আর্জেন্টিনাকে চাপে ফেলে দিলো সৌদি আরব

কাতার বিশ্বকাপে উদ্বোধনী ম্যাচসহ মোট নয়টি ম্যাচ হবে আল বায়েত স্টেডিয়ামে। চলতি আরব কাপের ফাইনালসহ পাঁচটি ম্যাচ হবে এই মাঠে। অন্যদিকে স্টেডিয়াম ৯৭৪-এ হবে বিশ্বকাপের সাতটি ম্যাচ। আর ফিফা আরব কাপের তৃতীয় স্থান নির্ধারণীসহ মোট ছয়টি ম্যাচের ভেন্যু এই মাঠ।

আল বায়েত ও স্টেডিয়াম ৯৭৪-র উদ্বোধনের পর কাতার বিশ্বকাপের আট স্টেডিয়ামের মধ্যে এখন শুধুমাত্র লুসাইল স্টেডিয়ামটির উন্মোচন বাকি রইলো। এরই মধ্যে কাজ শেষ হয়ে গেছে লুসাইল স্টেডিয়ামের। শিগগিরই এই স্টেডিয়ামের উদ্বোধন ঘোষণা করার পরিকল্পনা রয়েছে বিশ্বকাপ আয়োজক কর্তৃপক্ষের।

আরও পড়ুন -  কেন্দ্রীয় মৎস্যচাষ, পশুপালন ও দুগ্ধ উৎপাদন দপ্তরের মন্ত্রী শ্রী গিরিরাজ সিং পশুপালন পরিকাঠামো উন্নয়ন তহবিল বাস্তবায়নের নির্দেশিকার সূচনা করেছেন

উল্লেখ্য, ফিফা আরব কাপে অংশগ্রহণকারী ১৬ দেশ হলো আলজেরিয়া, বাহরাইন, মিশর, ইরাক, জর্ডান, লেবানন, মাউরিতানিয়া, মরোক্কো, ওমান, ফিলিস্তিন, সৌদি আরব, কাতার, সুদান, সিরিয়া, তিউনিশিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাত।