Sidhu Kanu Bridge: আগামী ১০ দিনের মধ্যে চিত্তরঞ্জন – ঝাড়খন্ড সংযোগকারী সিধু কানু সেতুর অনুমতি দেওয়া হবে

Published By: Khabar India Online | Published On:

টুঙ্কা সাহা, আসানসোলঃ   আগামী ১০ দিনের মধ্যে চিত্তরঞ্জন – ঝাড়খন্ড সংযোগকারী সিধু কানু সেতুর উপর দিয়ে সাইকেল বাইক এবং পায়ে হেঁটে যাতায়াত করার অনুমতি দেওয়া হবে বলে জানালেন সাংসদ সুনীল সরেন । আজ ৬ নভেম্বর তিনি ব্রিজ সংলগ্ন ঝাড়খণ্ডের জনপদ খড়িমাটি ঘাটে স্থানীয় মানুষজনের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ কথা বলেন । সাংসদ দেখেন অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে মহিলা শিশু ও বয়স্ক মানুষদের হেঁটে নদী পারাপার করতে হচ্ছে । তিনি সেখান থেকেই চিত্তরঞ্জনের জেনারেল ম্যানেজার সতীশ কুমার কাশ্যপকে ফোন করেন । ফোনেই জেনারেল ম্যানেজার তাকে কথা দেন

আরও পড়ুন -  Anushka Sharma: অনুষ্কা মা হলেন দ্বিতীয় সন্তানের, কী হল বিরাট-পত্নীর?

আগামী ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে হেলে পড়া এই ব্রিজটির উপর দিয়ে পায়ে হেঁটে এবং সাইকেল বাইক নিয়ে চলাচল শুরু করার অনুমতি দেওয়া সম্ভব হবে । সাংসদের মুখে এই কথা শুনে উপস্থিত স্থানীয় মানুষজন আনন্দে স্লোগান দিতে থাকেন।এরপরই সাংসদের সঙ্গেই বহু মানুষ ঝাড়খণ্ডের দিক থেকে ব্রিজের উপর দিয়ে হেঁটে চিত্তরঞ্জনের দিকে আসেন । সাংসদ শ্রী সরেন স্থানীয় মানুষকে কথা দেন ব্রিজের বিষয়টি নিয়ে তিনি ইতিমধ্যেই দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি , এবং রেলমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন| তাদের আশ্বাস পেয়েছেন যে অজয় নদের উপর এখানেই একটি নতুন বড় আকারের ব্রিজ খুব তাড়াতাড়ি তৈরি করা হবে । তিনি বলেন এখন যে ব্রিজটি আছে সেটি সাময়িক সময়ের জন্য তৈরি হয়েছিল , দীর্ঘদিন এই ব্রিজ টিকে থাকবে না। তাই দুই পারের মানুষের চলাচলের জন্য একটি মজবুত আরো বড় ব্রিজ তৈরি করা হবে । এদিন সাংসদের সঙ্গে ছিলেন সত্যনন্দ ঝা , বীরেন্দ্র মন্ডল প্রমুখ।

আরও পড়ুন -  রাজ্যপালকে অপসারণের দাবিতে, এই প্রথম হাওড়ায় প্রকাশ্য জনসভা করলো তৃণমূল, রাজ্যপালকে পদ্মপাল বলেও কটাক্ষ অরূপের

সাংসদের কাছে সমাজকর্মী সত্যনারায়ণ মন্ডল দাবি জানান ২০০২ সালের ২২ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাওয়া অন্ডাল -পলাশথলি রেললাইন পুণরায় চালু করার । সংসদ শ্রী সরেন তাকে বিষয়টি দেখার আশ্বাস দেন । সিধু কানু ব্রিজের উপর দিয়ে সামরিক চলাচল চালু করা এবং খড়িমাটি ঘাটে নতুন ব্রিজ তৈরি করার আশ্বাস দেওয়ার জন্য সত্য নারায়ন বাবু তাকে ধন্যবাদ জানান । এদিকে চিত্তরঞ্জন এস সি এসটি সংগঠনের কর্মকর্তা এস সি ব্রহ্ম রেলের সমস্ত কাজে তীর ধনুক প্রতীক চিহ্নটিকে ফিরিয়ে আনার দাবি জানান সাংসদের কাছে ।

আরও পড়ুন -  জন্মাষ্টমীতে বন্ধ থাকবে কচুয়া লোকনাথ ধাম, মানতে হচ্ছে বহু বিধি নিষেধ