সরগরম হয়ে রয়েছে রাজনৈতিক মহল, বাংলাদেশের ইস্যু নিয়েই। একাধিক নেতা কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল দেখানোর পাশাপাশি সেখানকার সরকারের উপর ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন বাংলাদেশি দুষ্কৃতীদের এখনো পর্যন্ত গ্রেফতার না করার কারণে। শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু কোনো রকম মন্তব্য করতে নারাজ অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার নিয়ে। বাংলাদেশের ইসকন মন্দির ভাঙচুরের ইস্যুতে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু জানিয়েছেন, “কে কোথায় বিক্ষোভ দেখাছে, সেটি সেই দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। কোনো রকম মন্তব্য না করাই ভালো সেই সংবেদনশীল ব্যাপারে। কারণ সেই বিষয়টি দেখছেন সেখানকার সরকার।
এরকম ঘটনা আমাদের দেশে করলে এখানকার প্রশাসন সেটি খুব ভালোভাবেই সামলাতে পারবে। কারণ সমস্ত বর্ণ ও ধর্মের মানুষকে সমানভাবে সম্প্রীতি দিয়ে নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অধীনে। সেটি বারংবার ব্যাহত হয়েছে মোদিজীর শাসনকালে। কোভিড বিধি না মেনে উৎসবের মরসুমে কেউ যদি প্ররোচনা মূলক মন্তব্য করেন তাহলে সেটিকে কোনোভাবেই ভালো ভাবে মেনে নেবে না সরকার। অন্যদিকে স্কুল খোলার বিষয় নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু জানিয়েছেন, বর্তমানে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে করোনা পরিস্থিতি। সম্পূর্ণ উৎসবের মরসুম কাটিয়ে ওঠার পর কোনো রকম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে না মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত। কারণ মুখ্যমন্ত্রী তখনকার করোনা স্টেজ দেখে স্কুল কলেজ খোলার সিদ্ধান্ত নেবেন।