ক্যালেন্ডারে দিন বাড়ছে, এই অভিনেতা ততই নিজেকে আরো এভারগ্রিন করে তুলেছেন। নিজের হট ছবি আর চাহনি দিয়ে তিনি প্রমাণ করেছেন বলিটাউনের সর্বকালীন হার্টথ্রব তিনি। ইনি হলেন মিলিন্দ সোমন। যেমন রুপবান তেমনই গুণমান। একাধারে অভিনেতা ,সুপারমডেল, প্রযোজক ও সর্বোপরি একজন ফিটনেস ট্রেনার।
এক কথায় মিলিন্দকে বলা যায় ফিটনেস ফ্রিক। বয়স পেরিয়ে গেছে মধ্যে পঞ্চাশ। তবু এখন মিলিন্দ সোমনের ফিটনেস থেকে লুক চ্যালেঞ্জ জানাতে পারে নবাগত নায়কদের। নব্বইয়ের দশক থেকে ভারতীয় মডেলিংয়ের দুনিয়ার বেতাজ বাদশা হিসেবে তিনি বিরাজমান। দিন যত যাচ্ছে তাঁর মহিলা অনুরাগীর সংখ্যা বেড়েছে বৈ কমেনি। এখনও বহু অষ্টাদশী রমণীর ‘ক্রাশ’ এর নামের জায়গায় দিব্যি নিজেকে কায়েম রেখেছেন তিনি। প্রতিবারের মতো এবারের ‘সুপার মডেল অফ দ্য ইয়ার’-এর নতুন সিজনের অন্যতম দুই বিচারক মিলিন্দ এবং মালাইকা অরোরা।
সম্প্রতি এই শোয়ের সেটে রাখা র্যাম্পে ‘শো স্টপার’ হিসেবে হাঁটলেন ভারতের প্রথম সুপারমডেল। শুধু হাঁটলেন বললে কম বলা হবে। ১৯৯৫ সালে আসমুদ্রহিমাচল ভারত কাঁপানো আলিশা চিনয়ের গাওয়া ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’-র সুরের ছন্দে পা মেলালেন মিলিন্দ। শুধু হাঁটলেন স্টেজ সহ সোশ্যাল মিডিয়াতে উষ্ণতা ছড়ালেন। ভিডিয়োতে দেখা গেল অনাবৃত, পেটানো ঊর্ধ্বাঙ্গ সঙ্গে স্রেফ একটি সাসা মখমলে ধুতি পরেছিলেন মিলিন্দ। ঠিক ২৬ বছর আগের ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ গানের ভিডিওতে তাঁর সেই আইকনিক লুকের মতোই।
View this post on Instagram
এই মুহূর্তের ভিডিও ইনস্টাগ্রামের দেওয়ালে শেয়ার করেছেন মিলিন্দ নিজে। আর তারপরেই নেটপাড়ায় মধ্যে শুরু হয়েছে হইচই। ২৬ বছর পরেও মিলিন্দের এই একই চাহনি আর একই বোল্ডনেস যে অসংখ্য হৃদয় কাঁপানোর জন্য পারফেক্ট, তা বলা বাকি থাকেনা। তবে একইসঙ্গে এই ভিডিওতে ধরা পড়েছে আরোনেক জিনিস। যখন শো স্টপার হিসেবে মিলিন্দ স্টেজে হাঁটছিলেন সেই সময়ে দর্শক আসনে বসে মিলিন্দকে এই রূপে দেখে মালাইকা পুরো হাঁ। মিলিন্দের এই সুপার পারর্ফম দেখে বলি-সুন্দরীর মুখভর্তি বিস্ময়ের সঙ্গে মুগ্ধতা।