ভুলভাল জায়গায় আপনি যদি ঠাকুর ঘর করেন তাহলে সেই ঠাকুর ঘর কখনোই আপনার শুভ বার্তা আসবে না। তাই ঠাকুরঘর যখন বাড়াবে তখন অবশ্যই বাস্তুমতে মেনে চলুন। তবে অনেকেই এগুলো বিশ্বাস করেন না। যদি কঠোর পরিশ্রম আর এই ধরনের ছোটখাট টোটকাকে একটু আপন করে নিতে পারেন তাহলে আপনার জীবনে কিন্তু কোনোদিন কোনো অশান্তি হবে না। আমরা অনেক সময় বুঝতে পারিনা যে কেন আমাদের জীবনে কোনো উন্নতি হচ্ছে না, তাই এই ছোটখাটো টোটকা একটুখানি করেই দেখুন। তবে মনে যদি বিশ্বাস না থাকে তাহলে কিন্তু আপনি যতই পরিশ্রম করুন বা টোটকা মেনে চলুন না কেন কোনদিনই উন্নতি হবে না।
বাড়ি ঠাকুরঘর সব সময় পূর্ব দিকে হওয়া উচিত তা না হলে কিন্তু আপনার জীবনে অশুভ শক্তির বাসা বাঁধবে। কারণ পূর্বদিকে যেহেতু সূর্যোদয় হয় তাই এই দিক হলো শক্তির আধার। আর এই দিকে যদি বাড়ি ঠাকুরঘর হয় তাহলে আপনার জীবন সুখ ও শান্তিতে ভরে উঠবে। দ্বিতীয়তঃ, বাথরুমের কাছাকাছি বা বাথরুমের পাশের কখনোই ঠাকুরঘর হওয়া উচিত না এমনটা হলে কিন্তু দেবতারা রুষ্ট হন।
ঠাকুর ঘরের দরজা-জানালা সব সময় উত্তর-পূর্ব অথবা পূর্বদিকে বানানো উচিত। সকাল বেলা সূর্যোদয়ের প্রথম আলো ঠাকুর ঘরে এসে পড়ে তাহলে দেখবেন আপনার জীবন কতটা সুন্দর হয়ে উঠবে।
ঠাকুরঘরে ডেকোরেশনে ধাতব ও কোন জিনিস না থাকাই ভালো পারলে কাঠ দিয়ে বা পাথর অথবা মার্বেল ব্যবহার করতে পারেন।
ঠাকুর ঘরের রং সব সময় হালকা রঙ বাছা উচিত, তার জন্য সাদা, হলুদ, নীল হলে ভালো হয়।