Pregnancy Tips: গর্ভাবস্থায় ঘন ঘন প্রস্রাব কি স্বাভাবিক ?

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, ওয়েবডেস্কঃ   গর্ভাবস্থায় মূত্রথলির ওপর জরায়ুর চাপ এবং দুর্বল পেলভিক ফ্লোর পেশির কারণে হাঁচি, কাশি ইত্যাদি এলেই প্রস্রাব সামলানো খুব অসুবিধা জনক হয়ে পড়ে। এটি খুব স্বাভাবিক একটি অসুবিধা। এই সাধারণ অসুবিধাটি প্রসবের পরেও দেখা যায়। এ পুরো ঘটনাটিকে স্ট্রেস ইউরিনারি ইনকন্টিনেন্স বলে। গর্ভধারণ একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তবে এই সময় এমন কিছু কিছু অদ্ভুত ঘটনা ঘটতে থাকে। তবে এগুলো শরীরের স্বাভাবিক নিয়মে ঘটে থাকে যদি অতিরিক্ত বেশি বৃদ্ধি পায়। তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। গর্ভাবস্থায় স্বাভাবিক ঘটনা হলো ঘন ঘন প্রস্রাব পাওয়া প্রথম ও শেষ তিন মাসে এমন ঘটনা বৃদ্ধি পেতে থাকে। সত্যি বলতে, কি গর্ভাবস্থায় প্রথম দিকে লক্ষণগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ঘন ঘন প্রস্রাব। ঘন ঘন প্রস্রাবের মূল কারণ হলো হরমোন। শরীরে রক্তের পরিমাণ এবং প্রবাহের গতি বৃদ্ধি ও বর্ধিত জরায়ু। ঘন ঘন প্রস্রাব আরো অস্বস্তিকর হয়ে ওঠে। যখন প্রস্রাবের সাথে সাথে নিজের উপসর্গগুলি দেখা যেতে পারে। প্রস্রাবের সময় যদি প্রচন্ড ব্যথা ও জ্বালাপোড়া হয় এছাড়া প্রস্রাবের সাথে যদি রক্ত দেখা যায় এছাড়া প্রস্রাবের প্রচন্ড বেগ থাকা সত্ত্বেও যদি ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব হয়, এই উপসর্গগুলো দেখা যায়।

আরও পড়ুন -  রাত জেগে আসন বুনলেন টেলি অভিনেত্রী, ছেলের মুখে ভাতের জন্য !

তাহলে কিন্তু বিষয়টি আর স্বাভাবিক নয়, এটি যথেষ্ট চিন্তার তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এর স্বাভাবিক কোন প্রতিকার নেই। তবে জলের পরিমাণ কখনোই খাওয়া বন্ধ করবেন না বা কমাবেন না। জল সারাদিনে যেমন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে। তবে সারাদিনে মোটামুটি চার থেকে পাঁচ লিটার জল আপনি খেতে পারেন। যদি কোন সমস্যা না থাকে। বাড়িতে থাকলে এই সমস্যা খুব একটা বোঝা যায়না। কিন্তু কোনো কারণে যদি বাড়ির বাইরে বের হন, তাহলে অবশ্যই প্যান্টি লাইনার ব্যবহার করতে পারেন। এখন খুব সহজেই মফস্বলের ওষুধের দোকান গুলোতে প্যান্টি লাইনার কিনতে পাওয়া যায়। এগুলি প্যান্টির ওপরে ছোট ছোট প্যাডের মতন কাজ করে। ঋতুস্রাবের আগে-পরে অথবা যাদের অতিরিক্ত সাদাস্রাব এর সমস্যা আছে তারা প্যান্টি লাইনার ব্যবহার করতে পারেন।

আরও পড়ুন -  উল্লুর ‘তাওয়া গরম’ ওয়েব সিরিজ একান্তে দেখুন, আগে ঘর বন্ধ করুন, লজ্জার সীমা অতিক্রম করেছে