খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, নয়াদিল্লিঃ ব্যবসায়িক সংস্কারের কাজ সহজভাবে শেষ করেছে এমন রাজ্যের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে কুড়ি। সর্বশেষ পাঁচটি রাজ্য অরুণাচল প্রদেশ, ছত্রিশগড়, গোয়া, মেঘালয় এবং ত্রিপুরাও এই সংস্কারের পথে হেঁটেছে।
যেসব রাজ্য সহজভাবে ব্যাবসায়িক সংস্কারের কাজ সম্পন্ন করেছে তাদের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার গ্রস স্টেট ডমেস্টিক প্রোডাক্ট, জিএসডিপি খাতে অতিরিক্ত ০.২৫ শতাংশ ঋণ গ্রহণ করতে পারবে বলে জানিয়েছে।ডিপার্টমেন্ট ফর প্রমোশন অফ ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড ইন্টার্নাল ট্রেড বা ডিপিআইআইটি’,র সুপারিশ অনুযায়ী ব্যয় বিভাগ ২০টি রাজ্যকে ৩৯,৫২১ কোটি টাকা খোলাবাজার থেকে ঋণ নেওয়ার জন্য অনুমোদন দিয়েছে।
ব্যবসায় সহজলভ্যতা দেশে বিনিয়োগ
বান্ধব আবহাওয়া তৈরির ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ব্যাবসায়িক স্বাচ্ছন্দ্যতার বিষয়গুলি রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক বিকাশের ক্ষেত্রে ভবিষ্যত গড়তে সাহায্য করে। ভারত সরকারের পক্ষ থেকে ২০২০ সালের মে মাসে ব্যবসায়িক সহজলভ্যতার জন্য সংস্কার সম্পন্নকারী রাজ্যগুলির জন্য অতিরিক্ত ঋণ গ্রহণের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল।
ব্যবসায়িক সংস্কারের কাজ সম্পন্নের জন্য রাজ্য অনুযায়ী অতিরিক্ত যে পরিমাণ ঋণ গ্রহণের অনুমতি দেওয়া হয়েছে তা হচ্ছে-
১) অন্ধ্রপ্রদেশ- ২,৫২৫ কোটি টাকা।
২) অরুণাচল প্রদেশ-৭১ কোটি টাকা।
৩) আসাম-৯৩৪ কোটি টাকা।
৪) ছত্রিশগড়-৮৯৫ কোটি টাকা।
৫) গোয়া-২২৩ কোটি টাকা।
৬) গুজরাট-৪,৩৫২ কোটি টাকা।
৭) হরিয়ানা-২,১৪৬ কোটি টাকা।
৮) হিমাচল প্রদেশ-৪৩৮ কোটি টাকা।
৯) কর্ণাটক-৪,৫০৯ কোটি টাকা।
১০) কেরালা-২,২৬১ কোটি টাকা।
১১) মধ্যপ্রদেশ-২,৩৭৩ কোটি টাকা।
১২) মেঘালয়- ৯৬ কোটি টাকা।
১৩) ওড়িশা-১,৪২৯ কোটি টাকা।
১৪) পাঞ্জাব- ১,৫১৬ কোটি টাকা।
১৫) রাজস্থান-২,৭৩১ কোটি টাকা।
১৬) তামিলনাড়ু-৪,৮১৩ কোটি টাকা।
১৭) তেলেঙ্গানা-২,৫০৮ কোটি টাকা।
১৮) ত্রিপুরা-১৪৮ কোটি টাকা।
১৯) উত্তর প্রদেশ-৪,৮৫১ কোটি টাকা।
২০) উত্তরাখণ্ড- ৭০২ কোটি টাকা। সূত্র – পিআইবি।