খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, নয়াদিল্লিঃ
নির্দিষ্ট একটি খেলার প্রসার ও তার জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে তোলার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট জাতীয় ক্রীড়া সংগঠনের। জাতীয় স্তরে ফুটবলের প্রসার ও উন্নয়নের দায়িত্ব পালন করে সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন বা এআইএফএফ। এআইএফএফ – এর নীতি অনুসারে, বিভিন্ন ফুটবল দলে বিদেশী খেলোয়াড়দের অন্তর্ভুক্তি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া এবং সারা বিশ্বে একই পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। অবশ্য, সম্প্রতি আইলীগ এবং আইএসএল প্রতিযোগিতায় খেলার মাঠে বিদেশী ফুটবলারের উপস্থিতি লক্ষ্যণীয়ভাবে হ্রাস পেয়েছে। এই দুই প্রতিযোগিতার নীতি অনুযায়ী একটি দলে বিদেশী ফুটবলারের তুলনায় দেশীয় খেলোয়াড়ের সংখ্যা বেশি রাখতে হবে। অধিকাংশ দলই উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির ফুটবলারদের ওপর বেশি আস্থা দেখিয়েছে। আর এই কারণেই আইএসএল হোক বা আইলীগ এমনকি জাতীয় দল ও এআইএফএফ পরিচালিত অ্যাকাডেমীগুলিতে উত্তর-পূর্বের ফুটবলারের সংখ্যা বেশি।
খেলো ইন্ডিয়া উদ্যোগের আওতায় উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলি সহ সারা দেশে প্রশিক্ষণের সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। বিভিন্ন অ্যাকাডেমিকে জাতীয়/আঞ্চলিক ও রাজ্যস্তরীয় অ্যাকাডেমী হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হচ্ছে, যাতে বিভিন্ন ধরনের খেলাধূলার প্রতি যুবসমাজকে আরও বেশি আকৃষ্ট করা যায়। লোকসভায় আজ এক লিখিত জবাবে এই তথ্য দেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী শ্রী কিরেণ রিজিজু। সূত্র – পিআইবি।