ভারতে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা মোট আক্রান্তের ৫ শতাংশের নিচে রয়েছে

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, নয়াদিল্লিঃ ভারতে বর্তমানে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৪ লক্ষ ৪৩ হাজার ৪৮৬, যা মোট আক্রান্তের কেবল ৪.৮৫ শতাংশ। ধারাবাহিকভাবে আক্রান্তের এই হার ৫ শতাংশের নিচে রয়েছে।

দেশে সুস্থতার হার ৯৩.৬৮ শতাংশ। গত ২৪ ঘন্টায় ৪১,০২৪ জন আরোগ্য লাভ করেছেন। এর ফলে, মোট সুস্থতার সংখ্যা বেড়ে ৮৫ লক্ষ ৬২ হাজার ৬৪১ হয়েছে।

সুস্থতার সংখ্যা এবং সুস্পষ্টভাবে আক্রান্তের সংখ্যার মধ্যে ফারাক আজ আরও বেড়ে হয়েছে ৮১ লক্ষ ১৯ হাজার ১৫৫।

আরও পড়ুন -  মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: এক হার না মানা লড়াকু বাংলার প্রথম মহিলা মুখ্যমন্ত্রী'র জন্মদিন

দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ৪৪,০৫৯ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। দেশে গত ১৬ দিন অর্থাৎ, ৮ নভেম্বর থেকে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৫০ হাজারের নিচে রয়েছে। আক্রান্তের সংখ্যা দৈনিক ভিত্তিতে ভারতে ৫০ হাজারের কম থাকলেও ইউরোপের দেশগুলিতে এই সংখ্যা শীতের মরশুমে ক্রমশ বাড়ছে।

গত ২৪ ঘন্টায় আরোগ্য লাভকারীদের ৭৭.৪৪ শতাংশই ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। কেরল থেকে সর্বাধিক ৬,২২৭ জন আরোগ্য লাভ করেছেন। দিল্লি থেকে সুস্থ হয়েছেন ৬,১৫৪ জন। গত ২৪ ঘন্টায় মহারাষ্ট্রে আরোগ্য লাভ করেছেন ৪,০৬০ জন।

আরও পড়ুন -  Microwave Oven: সতর্ক থাকুন, মাইক্রোওয়েভ ওভেনে গরম করার আগে, কিছু খাবার

দেশে গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে করোনায় আক্রান্তদের ৭৮.৭৪ শতাংশই ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। দিল্লি থেকে গত ২৪ ঘন্টায় সর্বাধিক ৬,৭৪৬ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। মহারাষ্ট্র থেকে আক্রান্তের সংখ্যা ৫,৭৫৩। কেরল থেকে একদিনেই আক্রান্ত হয়েছেন ৫,২৫৪ জন।

প্রতি ১০ লক্ষ জনসংখ্যায় আক্রান্তের হার ১৫টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে জাতীয় গড় হারের তুলনায় কম। জাতীয় স্তরে প্রতি ১০ লক্ষ জনসংখ্যায় গড় আক্রান্তের সংখ্যা ৬,৬২৩।

আরও পড়ুন -  পরিচয়

দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ৫১১ জনের করোনাজনিত কারণে মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৭৪.৯৫ শতাংশই মারা গেছেন ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। দিল্লি থেকে সর্বাধিক ১২১ জনের মৃত্যু হয়েছে। মহারাষ্ট্র থেকে গতকাল মারা গেছেন ৫০ জন এবং পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু হয়েছে ৪৯ জনের।

২১টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে প্রতি ১০ লক্ষে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা জাতীয় স্তরের গড় সংখ্যা ৯৭-এর তুলনায় কম। সূত্র – পিআইবি।