পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের আলাপ-আলোচনা পর্ব শেষ

Published By: Khabar India Online | Published On:

খবরইন্ডিয়াঅনলাইন, নয়াদিল্লিঃ সভাপতি শ্রী এন কে সিং-এর নেতৃত্বে পঞ্চদশ অর্থ কমিশন আজ ২০২১-২২ থেকে ২০২৫-২৬ পর্যন্ত প্রতিবেদন প্রণয়নের জন্য তাদের আলোচনা পর্ব শেষ করেছে। প্রতিবেদনে স্বাক্ষর করেছেন কমিশনের চেয়ারম্যান শ্রী এন কে সিং। এছাড়াও, সদস্য হিসেবে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে রয়েছেন শ্রী অজয় নারায়ণ ঝা, অধ্যাপক অনুপ সিং, ডঃ অশোক লাহিড়ী এবং ডঃ রমেশ চাঁদ।

কমিশন তার রিপোর্ট জমা দেওয়ার জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে সময় চেয়েছিলেন। এই প্রেক্ষিতে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কমিশনের রিপোর্ট আগামী ৯ নভেম্বর জমা পড়বে।

আরও পড়ুন -  Google: গুগলকে মোটা অঙ্কের জরিমানা করলো ভারত, এক সপ্তাহে দ্বিতীয়বার

কমিশনের প্রতিবেদনের একটি কপি আগামী মাসের শেষের দিকে প্রধানমন্ত্রীর কাছেও পেশ করা হবে।

কমিশনের প্রতিবেদনটি কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী ভারত সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ সম্বলিত পূর্ণাঙ্গ বিবরণ দিয়ে সংসদে পেশ করবেন। এই প্রতিবেদনে ২০২০-২১ অর্থবর্ষ থেকে ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষ পর্যন্ত পাঁচটি অর্থবর্ষের বিভিন্ন বিষয়ে প্রস্তাব রয়েছে। পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের ২০২০-২১ অর্থবর্ষের প্রতিবেদন ২০১৯-এর ডিসেম্বর মাসেই রাষ্ট্রপতির কাছে পেশ করা হয়। এই প্রতিবেদনটি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ সম্বলিত বিবরণ সংযুক্ত করে সংসদে সরকারের পক্ষ থেকে পেশ করা হয়েছে।

আরও পড়ুন -  ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের জিরো পয়েন্টে, ৭৫ তম স্বাধীনতা দিবস পালন

রাষ্ট্রপতি ভারতীয় সংবিধানের ২৮০ নং ধারার ১ উপ-ধারা অনুসারে পঞ্চদশ অর্থ কমিশন গঠন করেছিলেন। কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে শ্রী এন কে সিং-কে নিযুক্ত করা হয়। এছাড়াও, সদস্য হিসেবে নিয়োগ করা হয় শ্রী শক্তিকান্ত দাস, ডঃ অনুপ সিং, ডঃ অশোক লাহিড়ী ও ডঃ রমেশ চাঁদকে। কমিশনের সচিব হন শ্রী অরবিন্দ মেহতা। শ্রী শক্তিকান্ত দাস কমিশনের সদস্য হিসেবে অব্যাহতি নেওয়ায়, শ্রী অজয় নারায়ণ ঝা-কে তাঁর স্থলাভিষিক্ত করা হয়।

আরও পড়ুন -  IPL: এবি ডি ভিলিয়ার্স আইপিএলে ফিরছেন !

কমিশন কেন্দ্রীয় সরকারের পাশাপাশি রাজ্য সরকার, স্থানীয় স্বশাসিত সংস্থা, বিগত অর্থ কমিশনগুলির চেয়ারম্যান ও সদস্য, কমিশনের উপদেষ্টা পরিষদ, বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞ, অগ্রণী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তথা বহুপাক্ষিক প্রতিষ্ঠানগুলির সঙ্গে বিস্তারিত আলাপ-আলোচনার পর প্রতিবেদন চূড়ান্ত করেছে। সূত্র – পিআইবি।